প্রকাশিত: ০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ ০৫:২৩:০৮ || পরিবর্তিত: ০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ ০৫:২৩:০৮
শিশুদের মিথ্যা কথা বলার প্রবণতাকে কখনোই এক দৃষ্টিতে দেখা উচিত নয়। এমটিই মনে করেন মনোবিদরা। তাদের মতে, কোন শিশু কল্পনাপ্রবণ আর কোন শিশু বিশেষ উদ্দেশ্যে মিথ্যা বলছে-তা আগে বুঝতে হবে। শিশুদের কারণে-অকারণে মিথ্যা বলার প্রবণতা কিন্তু বড় কোনো আচরণগত সমস্যার ইঙ্গিত।
শিশুরা কেন মিথ্যা বলে?
১) কোনো কোনো শিশু খুবই কল্পনাপ্রবণ। তাই সে মিথ্যার আশ্রয় নিতে পারে।
২) কোনো কোনো শিশু বিশেষ উদ্দেশ্যে মিথ্যে কথা বলে। যেমন, হয়তো তার সেদিন হোম ওয়ার্ক হয়নি, সেদিন স্কুল না যাওয়ার জন্য সে পেটে ব্যথা, মাথা ব্যথা বলতেই পারে।
৩) মা-বাবা খুব রাগী হলেও অনেক শিশু মিথ্যা বলে।
৪) শিশুরা দেখে শেখে। তাই বাড়ির বড়রা যদি মিথ্যা বলে শিশুরাও মিথ্যা বলতে শিখবে।
৫) বড়দের মতোই অপ্রিয় সত্য কথা গোপন করতেও শিশুরা মিথ্যে বলে থাকে।
শিশুর মিথ্যা বলার প্রবণতা কমাতে কী করবেন?
১) শিশুরা যা দেখে তাই শেখে। তাই আগে নিজেকে সংশোধন করুন।
২) শিশুর মিথ্যা ধরা পড়ে গেলে ওকে মারধর করবেন না। বরং ঠান্ডা মাথায় বোঝান। কারণে-অকারণে মিথ্যা বলতে নেই। যেসব শিশু কল্পনাপ্রবণ, তাদের কথাগুলোকে মজার গল্প বলে প্রশংসা করুন।
৩) মনোবিদদের মতে, ছয় বছর বয়সের পর শিশুদের ‘সুপার ইগো’র বিকাশ ঘটে। তার ফলে কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল-সে বুঝতে শেখে এই সময় নীতিকথামূলক গল্প শোনান।
শিশুদের সত্যি কথা বলার শিক্ষা অবশ্যই দেবেন। তবে একটু বড় হলে, মতামত দেওয়ার সময় যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হয়, সেটা শিশুকে বুঝিয়ে দেওয়া ভালো।
প্রজন্মনিউজ২৪/মারুফ
বশেমুরপ্রবিতে প্রথমবারের মতো প্রথম আলো বন্ধুসভা বইমেলা অনুষ্ঠিত
ঘরে বসেই যেভাবে জানা যাবে এসএসসির ফল
তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ, নিন্দা জানাল চীন
কোমা থেকে ১০ বছর পর জেগে উঠলেন
ফর্মে ফেরাতেই লিটনকে আরও সুযোগ!
এবার সেকান্দারের বিচার চাইলো জবি শিক্ষক সমিতি
পাগলের নাম ও ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে আইডি
কানাডায় জনপ্রিয় গায়কের প্রাসাদে গুলি, নিরাপত্তারক্ষী হাসপাতালে
ফিলিস্তিনে ইসরাইলি বর্বরতা বন্ধের দাবিতে ঢাকা কলেজে মানববন্ধন