প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর, ২০২১ ০৭:২৭:০৫
সাজ্জাদুল ইসলাম,লক্ষীপুর প্রতিনিধি: লক্ষীপুর জেলা সুপারির রাজধানী হিসেবে হিসেবে পরিচিত। লক্ষীপুরে উৎপাদিত সুপারি থেকে এবার প্রায় ৬০০ কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা দেখছে কৃষি বিভাগ। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রোগ বালাই মুক্ত পরিবেশ পাওয়ায় এবার বাম্পার ফলন হয়েছে।
স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের হিসেব অনুযায়ী জেলার পাঁচটি উপজেলায় প্রায় ৭ হাজার হেক্টর জমিতে চাষের বিপরীতে চলতি বছর সুপারি উৎপাদন হবে ১৭ হাজার মেট্রিকটন। যার বাজার মূল্য প্রায় ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন তারা।
জেলার সবচাইতে বড় হাট বসে সদরের দালাল বাজার ও রায়পুর উপজেলার হায়দরগঞ্জ বাজার। সুপারী ব্যবসায়ী ফজলু বেপারী জানান, মৌসুমে এভার প্রতিপোন( ৮০টি) পাকা সুপারি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা দরে কেনা হচ্ছে। এবং কাঁচা ৫০ থেকে ৮০ টাকা দরে কেনা হচ্ছে। এছাড়াও শুকনো সুপারি প্রতিকেজি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দরে কেনা হচ্ছে এ মৌসুমে।
জেলা কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো.জাকির হোসেন বলেন, এ অঞ্চলের সুপারির জাত উন্নয়নে গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের পাশাপাশি চাষীদের মাঝে উন্নত জাতের চারা বিতরণ করা গেলে উৎপাদন আরো বাড়ানো সম্ভব। প্রাকৃতিক কারনে এদেশে সুপারির উৎপাদন হওয়ায় এবং সুপারী বিক্রি করে আশানুরুপ আয় হওয়ায় মানুষ সুপারী বাগান করতে বেশি আগ্রহী হয়। এ বছর কাঁচা-পাকা সুপারির ভালো দাম পেয়ে খুশি এখানকার চাষি, গ্রহস্থ ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
প্রজন্মনিউজ২৪/আল-নোমান
সিংড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ১২ স্বর্ণের দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ অন্ধকার: কাজী ফিরোজ
এলাকার রেজান আলীর প্রতারণার ফাঁদে ফারুক মিয়া
বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
হাবিপ্রবি সংশ্লিষ্ট এলাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বাঁচবে হাজারও কোটি টাকার সম্পদ
চলতি বছর পবিত্র হজ্জ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব