প্রকাশিত: ০৫ জুন, ২০২৩ ০৩:৪৩:২৩
গ্রীষ্মকালের রসালো ফলের মধ্যে মাত্র মাসখানেকের জন্য বাজারে জাম আসে। জামের কথা মনে হতেই আমাদের পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের মামার বাড়ি কবিতার কথা মনে হয়ে যায়, ‘পাকা জামের মধুর রসে রঙিন করি মুখ’। এই মধুর রস অর্থই হলো, জাম একটি গ্রাম-শহরে সব জায়গায় পরিচিত একটি রসালো ফল।
গুণের দিক থেকে জাম অত্যন্ত উপকারী ফল। বেরী জাতে ফলের অন্তর্ভূক্ত জাম। এখানে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেট অনেক কম। কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত ফল হচ্ছে এই রসালো জাম। একসঙ্গে ১ কাপ করেও জাম খাওয়া যায়। ডায়াবেটিক রোগীরা নির্দিধায় জাম খেতে পারবেন। জামে ভিটামিন কে ভালো পরিমাণে বর্তমান। যার জন্য কোনো আঘাতে শরীরের কোথাও কেটে গেলে দ্রুত রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এতে অতিরিক্ত রক্তপাত প্রতিরোধ করে। আমাদের ডিএনএ পরিষ্কার করে এবং এন্ডোথেলিয়াল কোষের কার্যকারিতা ভালো রাখে। ফলে রক্তনালীগুলো সুস্থ থাকে।
জাম অতিরিক্ত তাপ বিকিরণ থেকে অনেকটা সানগ্লাসের মতো আমাদের চোখকে রক্ষা করে। রোদের অতি বেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে জাম। যার জন্য অকাল বার্ধক্য, রোদে পোড়া ও স্কিণ ক্যান্সার থেকে আমাদের রক্ষা করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় হার্ট সুস্থ রাখায় অন্যন্য জাম। মুখবিবরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে জাম প্রতিহত করে।
জামের উপকারিতা:-
১.রক্ত পরিষ্কার ও রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।
২. গরমে শরীর ঠান্ডা রাখে জাম।
৩. নিয়মিত জাম খেলে ক্যাস্নার প্রতিরোধ হয়।
৪. ডায়বেটিস রোগীদের জন্য জাম ভালো।
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৬.দাঁত এবং হাড়কে মজবুত করে।
৭. ব্রণ সহ ত্বকের যাবতীয় সমস্যা সমধান করে।
অতএব জামের মৌসুমের একমাস প্রতিদিন জাম খাওয়ার ছোট-বড় সবার জাম খাওয়া প্রয়োজন।
প্রজন্মনিউজ২৪/একে
প্রচণ্ড গরমে দিনের পরিবর্তে রাতে কাজ করবে ফ্যাক্টরির শ্রমিকরা
জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ অন্ধকার: কাজী ফিরোজ
চুয়াডাঙ্গায় আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.৭ ডিগ্রি
পার্বতীপুরে তীব্র তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে ইস্তেস্কার নামাজ আদায়
তীব্র গরমে ঢাকার বাতাসের কী খবর
অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে কৃষকের জনজীবন
তীব্র গরমের মধ্যেই শিলাবৃষ্টির আভাস
পঞ্চগড়ে বৃষ্টির জন্য ইস্তিস্কার নামাজ আদায়