প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর, ২০১৯ ০৪:০৮:৩৪
মোবাইল ফোন ব্যবহার প্রয়োজন হলেও এখন তা অনেকের নেশা হয়ে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে রাতে ঘুমের সময়ও খোলা থাকে, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, মেইল। অনেক রাত পর্যন্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে ঘুমের ক্ষতি হয়। এক সময় তা নেশায় পরিণত হয়ে যায়। আর টান পড়ে ব্যক্তিগত সম্পর্কে ও মানসিক চাপ বাড়ে৷
আবার সকালে ঘুম ভাঙলে প্রথম হাত যায় মোবাইলে। সব কিছু মিলে মোবাইল এখন নেশা। শিশু বা বাড়ির সবচেয়ে বয়স্ক সদস্যও, সহজেই মোবাইলের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছেন। অনেক আবার শিশুদের হাতে তুলে দিচ্ছেন ফোন। এতে পড়ালেখার ক্ষতি হচ্ছে। তেমনই আবার কমছে কাজের গতি।
যা করবেন?
১. টেকনোলজির জন্য যদি স্ট্রেস বাড়ে, অশান্তি শুরু হয়, বুঝতে হবে আপনি ব্যাপারটা সামলাতে পারছেন না। তখন কাজের ও ব্যক্তিগত সময়কে আলাদা করে নিন। বন্ধু ও সহকর্মীদের জানান যে একটা সময়ের পর আর আপনাকে ফোনে, মেলে বা চ্যাটে পা্ওয়া যাবে না।
২. সব যোগাযোগ ছিন্ন করতে অসুবিধে হলে আলাদা ফোন রাখুন। জরুরি দরকারে যেখানে যোগাযোগ করা যাবে।
৩. অবসর সময়ে মেল বা টেক্সট পুরোপুরি এড়ানো সম্ভব না হলে চেষ্টা করুন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে চেক করতে।
৪. ই-বুকের পাশাপাশি বই পড়ার অভ্যাস বজায় রাখুন।
৫. মোবাইলে নয় গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা দেখা করে সমাধনের চেষ্ঠা করুন।
৬. পরিবার ও নিজের জন্য রাখা সময়ে যেন টান না পড়ে। একঘণ্টা, দু’ ঘণ্টা, যতটুকু সময়ই রাখছেন তা যেন যথাসম্ভব কম্পিউটার বা মোবাইল ফ্রি থাকে।
৭. বিছানায় যাওয়ার আগে থেকে নেট, মোবাইল সব বন্ধ করে দিন। অনিদ্রার প্রকোপ কমবে।
৮. সপ্তাহে অন্তত এক বেলা টেকনোলজিকে যথাসম্ভব বর্জন করে যা করতে মন চায়, তাই করুন৷ ।
প্রজন্মনিউজ২৪/মামুন
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় যেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বিএনপি: কাদের
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার
খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় বন্দি করা হয়েছে তা সর্বজনবিদিত
চট্টগ্রামে ৫০০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ ব্যবসায়ী আটক
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকবেন যেভাবে
পহেলা বৈশাখের নির্দেশনা উপেক্ষা উদীচীর: যা বলছে ডিএমপি
ইসরায়েলকে শাস্তি দেওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিল না: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কোথাও আইনের শাসন পাচ্ছি না: ড. ইউনুস