মধুর গুণাগুন আমরা সবাই কম-বেশী জানি।বিভিন্ন জটিল চিকিৎসায় মধুর রয়েছে নানান রকম ব্যবহার। দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানী করলে দেশের মধু চাষীদের ভাগ্য বদলাতে পারে। বগুড়া সদরের ঘোলাগাড়ী এলাকায় ঘাটি গেড়েছেন সিরাজগন্জের মধু ব্যবসায়ী মো: চাঁন মিয়া।

তিনি ১৯৯৩ সাল থেকে মধু চাষ করে আসছেন।সরকারি সহযোগীতায় তিনি মধু চাষ করে আসছেন এবং তিনি সফল।এক দিনে তিনি সফলতার মুখ দেখতে পান নি।বরং নানান বাধাবাধ্যগতাকে পেছনে ফেলে তিনি আজ সফল।নভেম্বর মাসের ১৫ তারিখ থেকে শুরু হয় মধু চাষ।আর পাহাড়ী অঞ্চলে অক্টোবর মাসেই শুরু হয়।

এই চাষ চলে মে মাসে শেষ হয়।ঘোলাগাড়ী গ্রামে তিনি এসেছেন, চলতি মাসের ৩ তারিখে।১ সপ্তাহ পর পর মধু উত্তোলন করে বাজারে বিক্রি করতে পাঠায়, এছাড়াও পাইকারী ব্যবসায়ীরা ক্রয় করে নিয়ে যায়।চাষীরা মধু বিক্রি করেন, পাইকারী ৩০০ টাকা কেজি দরে।

আমাদের থেকে ক্রয় করে পেকেজিং করে প্রতিবেশী দেশ ভারত “ডাবর” মধু নেয় ১৮০০ টাকা কেজি।তিনি আরোও জানান, মধু চাষের ক্ষেত্রে সরকারি/বেসরকারী অনেক সহযোগীতা পেয়েছি, কিন্ত মধু চাষীদের দাবী দেশের জনগনের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানী করলে দেশ অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারবে।আর সঠিক দাম পাবে কৃষক। এতে করে নতুন নতুন উদ্যেক্তা তৈরী হবে।

প্রজন্মনিউজ২৪/ওসমান/মিরাজ