হাকালুকি হাওর: এশিয়ার বৃহত্তম মিঠাপানির জলাধার

প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০১:০৩:২২

হাকালুকি হাওর: এশিয়ার বৃহত্তম মিঠাপানির জলাধার

ইমদাদুল হক যুবায়ের:: “রাখি যেন উপযোগী হাওর-জলাশয়,/ এ সম্পদকে অনাদরে রাখা উচিত নয়।” সেদিন ছিল ২৭ আগস্ট, গোধুলি বেলা। হঠাৎ ‘ভিশনারির’ হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে একটি খুদে বার্তা মোবাইল স্ক্রিনে ভেসে উঠল। যাতে লেখা ছিল- “আগামী সপ্তাহে শুক্র, শনি ও রবিবার প্রতিষ্ঠান ছুটি। তাই হাকালুকি হাওর ভ্রমণে যাওয়া যায় কি?” লোভনীয় প্রস্তাবটির সেন্ডারে দেখলাম বন্ধুবর আব্দুল মুহিত ভাইয়ের নাম। যিনি প্রায়ই এ ধরনের নিত্য নতুন দর্শনীয় স্থানের প্রস্তাব দিয়ে বন্ধুমহলে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছেন। হাকালুকি হাওর বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হাওরের নাম। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত এই হাওর সিলেট শহর থেকে প্রায় ৭২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

অজানাকে জানা আর অদেখাকে দেখার কৌতুহল কার না থাকে? কিন্তু আয়োজন একটা বড় বিষয় হিসেবে কাজ করে। “ভিশনারি ট্রাভেলার্স গ্রুপ অব জেসিপিএসসি” বিভিন্ন ভ্রমণের আয়োজনের এ জিম্মাদারী পালন করে বিধায়, সুযোগ পেলেই আমরা ছুটেচলি দিক-বিদিকে আর দেশ থেকে দেশান্তরে।

ছন্দহীন বাঁধাধরা আমাদের জীবন সংগ্রামের এ জগতে, কত যে কাজ আর কত যে ব্যস্ততা। সিডিউলপূর্ণ এ কর্মজীবনে প্রতিদিন আর প্রতি সপ্তাহের অলঙ্ঘনীয় চক্রে যখন আমরা হয়ে পড়ি ক্লান্ত-শ্রান্ত, যখন উইক এন্ডে শুক্র-শনি ছুটি পাই তখন হাফ ছেড়ে বাঁচতে, একগুয়েমী ও অলসতা দূর করার নিমিত্তে ডাক পড়ে কোথাও না কোথাও নতুন নতুন জায়গা ঘুরে আসার। ছোট বেলা থেকেই ভ্রমণ আমার শখ হেতু ঘুরাঘুরির ডাক আসলেই আমার হাত বরাবরই সর্বাগ্রে উঁচু হয়ে ওঠে। কারণ, ভ্রমণ মানুষের জীবনে গতির সঞ্চার করে, মনকে সতেজ ও প্রফুল্ল করে তোলে। এর ফলে দৃষ্টি খুলে যায় এবং ব্যক্তির ভ্রান্তমত ও বিকৃত ধারণা দূরীভূত হয়।

১ লা সেপ্টেম্বর ‘১৯ রবিবার হাকালুকি হাওর ভ্রমণ মিশনে আমাদের বাইক ওয়ালা ভাইবেরাদর যখন নিজ নিজ বাইক নিয়ে প্রস্তুত তখন বাঁধ সাধলেন অভিজ্ঞ ক্যামেরাম্যান বিপ্লব চন্দ্র নাথ। যার হাতের প্রতিটা ক্লিক মেমোরিতে সেইভ করে রাখার মতো। যেকোনো ভ্রমণ মিশনে উনার অনুপস্থিতি আমরা কল্পনাই করতে পারিনা। বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তুললেও হতাশ হইনি। শেষ পর্যন্ত তিনি ক্যামেরাসহই সাথী হলেন আমাদের বহরের।

শাহপরানের সুরমাগেইটস্থ আমার বাসায় লেবুর শরবত চক্রের পর দুপুর ১টায় শুরু হলো ফেঞ্চুগঞ্জের ঐতিহাসিক হাকালুকি হাওরের উদ্দেশ্যে আমাদের চারটি বাইকে আট জন ভিশনারির শুভ যাত্রা।

ফেইসবুক লাইভের ক্ষেত্রে সর্বদাই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু, সবার পরিচিত প্রিয় মুখ আমাদের শ্রদ্ধাভাজন সিরাজুল আমীন চৌধুরী খোকন ভাই। আমরা যখন সিলেট ক্যান্টনমেন্ট এর বিশাল পরিপাটি, সাজানো গোছানো এলাকা অতিক্রম করে শাহজালাল ব্রিজের কাছাকাছি তখন শুরু হলো উনার ফেইসবুক লাইভ কার্যক্রম। মোটর শুভাযাত্রায় লাইভ সম্প্রচার একটু ঝুঁকিপূর্ণ হলেও দক্ষ চালকের চালনায় সবাইকেই কাভার করছিল ব্যতিক্রমধর্মী এ লাইভটি। কারণ, লাইভ সম্প্রচারকারীকে

বহনকারী বাইকের দক্ষ চালক কামাল আহমদ আম্বিয়া ভাই তো সরকারি লাইসেন্সধারী অভিজ্ঞতা সম্পন্ন চালক।

আমরা যখন মোগলা বাজারে পৌঁছলাম তখন পেছনে থাকা একটি বাইকের কোনো হদিস পাচ্ছিলাম না। বিষয়টি সবাইকে একটু হলেও ভাবিয়ে তুলল। বড় ধরণের কোনো বিপদ হয়নি তো? ভুল পথে ড্রাইভ করছেন না তো? কারণ, দুজনই ব্যাচলর লাইফ ইনজয় করছেন। পিছনে থাকা দুজনের জন্য অপেক্ষা করার সুযোগে স্থানীয় বিশাল একটি বট গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাকালুকি হাওর নিয়ে পরস্পরের মধ্যে অনির্ধারিত এক প্রাণবন্ত আলোচনা শুরু হয়ে গেল। হাকালুকি হাওর হলো- মৌলভীবাজার ও সিলেট জেলার পাঁচটি উপজেলা ও ১১টি ইউনিয়ন নিয়ে বিস্তৃত ৬০ হাজার একরের হাওর। এটি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাধার। এর আয়তন ১৮, ১১৫ হেক্টর, তম্মধ্যে শুধুমাত্র বিলের আয়তন ৪, ৪০০ হেক্টর। এটি মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা (৪০%) কুলাউড়া (৩০%), সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ (১৫%), গোলাপগঞ্জ (১০%) এবং বিয়ানীবাজার (৫%) জুড়ে বিস্তৃত। ছোট-বড় ২৪০টি বিল ও ১০টি নদী নিয়ে গঠিত হাকালুকি হাওর একদিকে যেমন জলরাশির ঢেউ মুগ্ধ করে অন্যদিকে হারিয়ে যাওয়ার মতো এ যেন এক গভীর সমুদ্র। তাই বর্ষাকালে একে হাওর না বলে সমুদ্র বলা যায় অনায়াসে। জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এ হাওর নানা প্রজাতির মাছ রয়েছে। বর্ষার থৈ থৈ পানিতে নিমগ্ন হাওরে জেগে থাকা উঁচু স্থানগুলোতে অনেক পাখি আশ্রয় নেয়, যা দেখার মতো।

হাওর সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার শেষলগ্নে হঠাৎ দেখা গেলো পিছু হটা দুইজন ভিশনারি প্রিয় সৈকত রায় ও খন্দকার কয়ছর আহমদ কে বহনকারী বাইকটি আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে। মূলত, বাইকের কারিগরি কিছু কাজে উনারা ব্যস্ত হওয়াতেই পিছনে পড়ে গিয়েছিলেন।

দুপুরের মিষ্টি গরম আর বাইকের গতির মৃদু মন্দ বাতাসের চাপের অনুভূতিই আলাদা। হঠাৎ যাত্রা বিরতি। পিপাসায় কাতর সবাই। আমরা ফেঞ্চুগঞ্জের বিকালী বাজার পয়েন্টে হালকা কোল্ড ড্রিংকিং এর পর দেখতে পেলাম যে, তীর দিয়ে দেখানো আছে সামনে হাকালুকি হাওর। আর বুঝতে বাকী রইলনা যে, আমরা প্রায় কাছাকাছিই পৌঁছে গেছি। যে হাওরের নাম ডাক দেশ-বিদেশের প্রতিটি ভ্রমণ প্রিয় পর্যটকদের কাছে। যেটির খ্যাতি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এমন একটি হাওর অল্প পরেই দেখতে পাব, সুখের সেই অনুভূতিতে স্বীয় শরীর আনন্দে শিহরিত হচ্ছে। যেন দীর্ঘ ভ্রমণের ক্লান্তি নিমিষেই দূরীভূত হতে চলেছে।

প্রায় দেড় ঘন্টার মোটর পথ চলায় ভাঙ্গা-গড়া রাস্তা পাড়ি দিয়ে পৌঁছে গেলাম ফেঞ্চুগঞ্জের ঘিলাছড়া ইউনিয়নের ঐতিহাসিক জিরো পয়েন্টের ঘাটলায়। যেটি ২০১৮ সালের ২৩ এপ্রিল সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম কর্তৃক উদ্বোধন করা হয়েছে। এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে যার নাম দেখলাম তিনি হলেন- সিলেট-০৩ এর সংসদ সদস্য জনাব মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী (এম. পি)।

জিরো পয়েন্টে পৌঁছতেই আমাদের সামনে ভেসে উঠল নয়নাভিরাম বিশাল হাকালুকি হাওর। স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম যে, জনশ্রুতি রয়েছে, বহু বছর আগে ত্রিপুরার মহারাজা ওমর মানিক্যের সেনাবাহিনীর ভয়ে বড়লেখার কুকি দলপতি হাঙ্গর জঙ্গলপূর্ণ ও কর্দমাক্ত এক বিস্তীর্ণ এলাকায় এমনভাবে লুকি দেয় বা লুকিয়ে যায় যে, কালক্রমে ঐ এলাকার নাম হয় ‘হাঙ্গর লুকি’, ধীরে ধীরে তা ‘হাকালুকি’-তে পর্যবসিত হয়।

ঘাটে অসংখ্য নৌকার মাঝি পর্যটকদের সেবা করার জন্য অপেক্ষায় আছে, তবে টাকার বিনিময়ে। দরকষাকষি নিয়ে রীতিমতো দস্তাদস্তি। একাধিক মাঝি চাচ্ছিলো আমাদেরকে নিয়ে ঘুরতে যাবে। এ নিয়ে তাদের পরস্পরের মধ্যে প্রায় বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়। অবশেষে ৬০০ টাকায় আমরা নৌকা ভাড়া করতে সক্ষম হলাম। আমাদের নৌকার যাত্রা শুরু হলো কাঙ্খিত সেই ওয়াচ টাওয়ার এর উদ্দেশ্যে। যে টাওয়ারের নাম পরিবেশ টাওয়ার। এটি নির্মাণ করা হয়েছিল স্থানীয় জেলেদের বিভিন্ন সংকেত প্রদানের জন্য।

হাওরের পরিবেশটা আসলেই দেখার মতো। যারা কখনো হাওর দেখেননি তারা হাকালুকি হাওর দেখে জীবনের প্রথম হাওর দেখার অসাধারণ অভিজ্ঞতা নেওয়ার মত বিশাল হাওর। যে হাওরের বিস্তৃত জলরাশির রূপ ঠিক যেন ভাসমান সাগর। আদিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি। পানিতে টই টুম্বুর হাকালুকির বুকে পানির সীমানা খুঁজে পাওয়া কঠিন।

বর্ষা এবং শীত উভয় ঋতুই হাকালুকি হাওর ঘুরে বেড়ানোর জন্য উপযোগী। বর্ষাকালে হাকালুকি বিল ও নদীগুলো একীভূত হয়ে রূপ ধারণ করে সাগরের ন্যায় এক বিশাল জলাশয়ে। এ সময় হাওরের বিলের পার ও কিনারায় বিদ্যমান জলাভূমি, বন-পানির নিচে ডুবে গিয়ে সৃষ্টি করে ডুবন্ত বন; যা ব্যবহৃত হয় মাছের অভয়াশ্রম হিসেবে। জলের মাঝে মাঝে দুই-একটি দৃশ্যমান বর্ষীয়ান হিজল, তমাল বৃক্ষ। সে এক অপরূপ দৃশ্য। হাওরের বুকে পানকৌড়ি, গাংচিলসহ অসংখ্য পাখির জলকেলি চলে। জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য আর বিকেলের সোনাঝরা রোদ এক অপরূপ রং ধারণ করে যা নান্দনিক বললেও কম হয়।

অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক বিশাল এ জলাশয়ে সিরাজুল আমীন চৌধুরীর বরাবরের সেই ফেইসবুক লাইভ কি থেমে থাকতে পারে? সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায়- “হাকালুকি হাওর দেখবায় দেখবায় চা বাগান, উঁচা উঁচা পাহাড় দেখবায় আসমানর লাখান।” ইত্যাদি তথ্য সমৃদ্ধ ধারা ভাষ্য আর কোরাস গানে ফের শুরু হয়ে গেলো ফেইসবুক লাইভ সম্প্রচার। আর ওয়াচ টাওয়ারে যাওয়ার পর দেখা হয়ে গেলো পূর্বপরিচিত মৌলভী বাজারের বিএএফ শাহীন কলেজের শিক্ষক পরিবারের বিশাল কাফেলার সাথে। সবাই মিলে স্মরণীয় এক আনন্দ ঘন মূহুর্ত কাটালাম।

ওয়াচ টাওয়ারের প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট উপর থেকে লাফ দিয়ে নিচে ঝাপ দেওয়ার মজাই আলাদা। কোনোভাবেই এ লোভ সামলানো যাচ্ছিল না। হাওরের পানিতে নেমে পড়লাম আমরা অনেকেই। যে দুই একজন নামলেন না তারা আবার আমাদেরকে ক্যামেরা বন্দির কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। সেকেন্ড, মিনিট আর ঘণ্টা পেরিয়ে কখন যে বেলা গড়িয়ে সেই সন্ধার ডাক চলে আসলো তা বুঝতেই পারলাম না। কিন্তু ফিরতে যে হবে।

ফেরার পথে চোখে পড়লো গোলাপ শাহের মাজারের সুন্দর গেইট। অনেক উঁচু পাহাড়ে মাজারটি অবস্থিত। মাজারে এক আশি-ঊর্ধ্ব মুরব্বি নিজেকে খাদিম হিসেবে পরিচয় দিলেন। মাজারে কোনো থাকার ঘর চোখে পড়ল না। উনার বাড়ি অত্র এলাকায় হলেও তিনি জানালেন, বৃষ্টি হলে মাজারের ছাউনির ভেতরে আর বৃষ্টি না হলে মাজারের পাশে খোলা আকাশের নীচে রাত যাপন করেন। একটা মাজারকে পাহারা দেওয়ার জন্য একজন বয়স্ক মুরব্বীর কষ্ট আসলেই বর্ণনাতীত। বিদায় লগ্নে মাজারে কিছু টাকা দান করার অনুরোধও করলেন তিনি। যদিও ইসলামি শরিয়তে এর কোনো ভিত্তি বা অনুমোদন নেই।

নীড়ে ফেরার সময় চলে এলো। কিন্তু ¯স্রষ্টার অপরূপ সৃষ্টি হাওরের যে মনভোলানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সেটা তো মনের চোখ থেকে কোনোভাবেই হারাতে পারছিলামনা। বাংলাদেশের প্রকৃতি বড়ই বৈচিত্রময়। এর অপরূপ সৌন্দর্য পৃথিবী বিখ্যাত। এদেশের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে সৌন্দর্যপ্রেমীরা যেমন ঘর ছেড়েছেন, তেমনি বিদেশী পর্যটকেরাও ছুটে এসেছেন। হাকালুকি, টাঙ্গুয়া, হাইল, বুরবুকসহ অসংখ্য হাওর-বাওর নদীমাতৃক বাংলাদেশের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যে বিশিষ্টতা দান করেছে। মানুষের মন ও চরিত্রের ওপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করছে হাওরের এ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। কবি আহসান হাবীব এর ভাষায়- “বাড়ি বাগান, পাখ-পাখালি সব মিলে এক ছবি!/নেই তুলি, নেই রঙ, তবুও আঁকতে পারি সবই!”

হাকুলুকি হাওরের সুনাম ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে ব্যক্তি, সমাজ এমনকি রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। এ হাওর পর্যটন খাতের জন্য অপার সম্ভাবনা। তাই সকল সমস্যাকে দূর করে সম্ভাবনাসমূহকে কাজে লাগাতে আমাদের সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করে যেতে হবে। আল্লাহ আমাদের সকলকে তাওফিক দান করুন। আমিন।

প্রজন্মনিউজ২৪/রেজাউল

 

 

 

 

 

 

 

 

 

এ সম্পর্কিত খবর

বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বাঁচবে হাজারও কোটি টাকার সম্পদ

থাইল্যান্ডে হিট স্ট্রোকে ৩০ জনের মৃত্যু

জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির পাকিস্তান সফরের কারণ কী

পথচারীদের জন্য ‘কুলিং স্পেস’ তৈরির চেষ্টাও চলছে : বুশরা আফরিন

নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে, নতুন এয়ারলাইন্স ‘ফ্লাই ঢাকা’

৩ দিনের সফরে ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি পাকিস্তানে

আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি : শেখ হাসিনা

হাকালুকি হাওরে বজ্রপাতে মহিষের মৃত্যু

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন



A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined index: category

Filename: blog/details.php

Line Number: 417

Backtrace:

File: /home/projonmonews24/public_html/application/views/blog/details.php
Line: 417
Function: _error_handler

File: /home/projonmonews24/public_html/application/views/template.php
Line: 199
Function: view

File: /home/projonmonews24/public_html/application/controllers/Article.php
Line: 87
Function: view

File: /home/projonmonews24/public_html/index.php
Line: 315
Function: require_once

বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

আরো সংবাদ














ব্রেকিং নিউজ