প্রকাশিত: ২১ মে, ২০২০ ০৪:২৫:৩৫
জানা যায়, এপ্রিলের ৮ তারিখ চীনের উহানে লকডাউন উঠিয়ে নেওয়া হয়। মে মাসের ৯ থেকে ১০ তারিখের মধ্যে এক আবাসনে করোনার ক্লাস্টার ধরা পড়ে। এই মারণ রোগের কোনো লক্ষণ ছাড়াই কয়েকজনের মধ্যে ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে।
এরপর মের ১৪ তারিখ থেকে এসিম্পটোমেটিক (রোগের লক্ষণ দেখা দেয় না এমন) করোনা রোগীদের চিতিৎসা দেওয়া জন্য একটি ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়। আর সেই ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে গণহারে করোনার পরীক্ষা করা হচ্ছে।
করোনার প্রদুর্ভাব প্রথমে চীনের উহানে দেখা গেলেও বর্তমানে দু’শ ১৩টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা বিশ্বে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫০ লাখ ১৫ হাজার ছয়শ ৭৬ জন মানুষ। করোনায় আক্রান্ত হয়ে তিন লাখ ২৫ হাজার পাঁচশ নয়জন মানুষ মারা গেছেন। আর এই মারণ ভাইরাসের কালো থাবা থেকে সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১৯ লাখ ৭৯ হাজার দু’শ ২৩ জন মানুষ। আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় সবচেয়ে উপরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
সিংড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ১২ স্বর্ণের দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
প্রচণ্ড গরমে দিনের পরিবর্তে রাতে কাজ করবে ফ্যাক্টরির শ্রমিকরা
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে সমস্যার সমাধান হবে না: আব্দুস সালাম
২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি কমেছে ১৫.৪৯ শতাংশ
এলাকার রেজান আলীর প্রতারণার ফাঁদে ফারুক মিয়া
কাশ্মীর উপত্যকায় উত্তেজনা, সেনা অভিযানে একজন নিহত
বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী