প্রকাশিত: ২০ মার্চ, ২০২৪ ১২:৪৫:২৮
বগুড়া প্রতিনিধি: হাসি খুশি আর সুখী থাকা প্রত্যেক মানুষের ব্যক্তিগত অধিকার। একটা মানুষ কিভাবে খুশি হবেন নির্দিষ্ট করে তা বলা কঠিন। যেকোনোভাবে, যেকোনো কারণে সুখি ও খুশি হতে পারে মানুষ।
(২০ মার্চ ) পালিত হয় আন্তর্জাতিক সুখ দিবস। ২০১২ সালের জুলাইয়ে জাতিসংঘ প্রথম প্রস্তাব পাস হয়। ভুটানের উদ্যোগে কাজটি হয়েছিল। তার পরের বছর থেকে প্রতিবছর ২০ মার্চ আন্তর্জাতিক সুখ দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
কেউ হয়তো পছন্দের খাবার খেয়ে খুশি হবেন, কেউ আবার খুশি হবেন ইচ্ছামতো কেনাকাটা করে। কেউ আবার খুশি হন প্রিয় মানুষের সঙ্গ পেয়ে। আবার ঘুরতে গিয়েও খুশি হন অনেকে।
মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে, শরীর রোগমুক্ত রাখতে হাসিখুশি থাকার বিকল্প নেই। এসব বিষয় মাথায় রেখে বছরে একটি দিন ঘটা করে পালন করা হয় হাসি-খুশি থাকার জন্য। দিনটিকে বলা হয় আন্তর্জাতিক সুখ দিবস।
এদিকে জাতিসংঘের বার্ষিক সূচকের ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশ হলো ফিনল্যান্ড। তারপর রয়েছে- ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড,সুইজারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস।
সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৯৪ নম্বরে। তালিকায় প্রতিবেশী দেশ ভারতের জায়গা হয়েছে ১৩৬ নম্বরে আর পাকিস্তান রয়েছে ১২১ নম্বরে।
প্রজন্মনিউজ ২৪/আরা
পবিপ্রবি ও ভারতের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
বশেমুরবিপ্রবিতে গুচ্ছভুক্ত ‘এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোবিপ্রবিতে " এ " ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি হার ৮৭•৮৫ শতাংশ
পবিপ্রবিতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
জীববিজ্ঞানের অনুবাদমূলক গবেষণা নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স আয়োজিত
টানা চার বারের মতো কমলো সোনার দাম
‘ডামি’ সরকারের উন্নয়নের ভেল্কিবাজীতেবাংলাদেশ এখন মৃত্যু উপত্যকা: রিজভী
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে তিন বিদেশি শক্তি কাজ করেছে: জিএম কাদের