প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১১:২৪:৩৬
চুয়াডাঙ্গায় বিয়ের ১০ বছর পর পাঁচ সন্তান জন্ম দিয়েছেন এক গৃহবধূ। বৃহস্পতিবার রাতে দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা অ্যাপোলো হাসপাতালে ওই গৃহবধূ একত্রে পাঁচ সন্তান প্রসব করেন। কিন্তু একটি সন্তানও বেঁচে নেই। প্রসূতি সালেমা খাতুন (২৭) দামুড়হুদা উপজেলার কানাইডাঙ্গা গ্রামের কৃষক ঝন্টু মিয়ার স্ত্রী।
এলাকা সূত্রে জানা গেছে, একটি সন্তানের জন্য কৃষক ঝন্টু মিয়া ১০ বছর প্রতীক্ষা করেন। গর্ভে সন্তান এলে পরিবারে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার আগে পেটে ব্যথা নিয়ে কার্পাসাডাঙ্গা বাজারের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সালেমা খাতুনকে। সন্ধ্যা ৭টার দিকে একটি সন্তান প্রসব করেন তিনি। পরবর্তীতে রাত ৮টার দিকে একে একে আরো চারটি সন্তান প্রসব করেন তিনি। এর কিছুক্ষণ পরই একে একে সবাই মারা যায়।
হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মামুন আর রশীদ বলেন, ‘সন্ধ্যার আগে স্বামীর সঙ্গে ওই ক্লিনিকে আসেন ছালেমা খাতুন। ক্লিনিকে ঢোকার পরই প্রথমে একটি সন্তান প্রসব করেন। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসকের সহযোগিতায় প্রসব করেন বাকি চার সন্তান। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই পাঁচ নবজাতকেরই মৃত্যু হয়।
চিকিৎসক ডা. মাসুমা ফেরদৌস স্নিগ্ধা জানান, মাত্র সাড়ে ৪ মাসের মাথায় পাঁচ সন্তান প্রসব করেন সালেমা খাতুন। সন্তানের মধ্যে ১ মেয়ে, ২ ছেলে বাকি দুটি সন্তান জোড়ালাগা অবস্থায় ছিল। তাই ছেলে না মেয়ে জানা সম্ভব হয়নি। সন্তানরা সব মারা গেলেও প্রসূতি ছালেমা খাতুন চিকিৎসাধীন আছেন। তিনি মোটামুটি সুস্থ আছেন।
প্রজন্মনিউজ২৪/জাহিদ
সিংড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ১২ স্বর্ণের দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
প্রচণ্ড গরমে দিনের পরিবর্তে রাতে কাজ করবে ফ্যাক্টরির শ্রমিকরা
জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ অন্ধকার: কাজী ফিরোজ
আগামীকাল রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘন্টা গ্যাস থাকবে না
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে সমস্যার সমাধান হবে না: আব্দুস সালাম
২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি কমেছে ১৫.৪৯ শতাংশ
ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলন-২৪