প্রকাশিত: ২৪ অক্টোবর, ২০২১ ১০:১৮:১৩ || পরিবর্তিত: ২৪ অক্টোবর, ২০২১ ১০:১৮:১৩
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের আন্তরিকতার অভাবে রোহিঙ্গা ও ফিলিস্তিন সমস্যা ঝুলে আছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেছেন, চীন ও রাশিয়া সদয় হলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে।
রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘জাতিসংঘ দিবস-২০২১’ উপলক্ষে এক আলোচনায় এমন মন্তব্য করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা করছে। তবে জাতিসংঘের স্থায়ী পরিষদের পাঁচ সদস্যের জন্য রোহিঙ্গা সংকট ঝুলে আছে। আমরা আশা করি, আগামীতে যারা রোহিঙ্গা ইস্যুকে ঝুলিয়ে রেখেছে তারা আরো সদয় হবেন। বিশেষ করে রাশিয়া ও চীন। তারা সদয় হলে অবস্থার পরিবর্তন হবে। আমরা আশাবাদী, আমাদের এ সমস্যা দূর হবে’, বলেন তিনি।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে গতি আনতে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় যুক্ত হয় চীন। বাংলাদেশের আগ্রহে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে নিয়ে ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় বসে চীন। বেশ কয়েকবার আনুষ্ঠানিক এবং অনুষ্ঠানিকভাবে চীনের মধ্যস্থতায় আলোচনা চলতে থাকে। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়ে গেছে। যদিও চীনের পক্ষ থেকে ঢাকাকে বলা হচ্ছে, প্রত্যাবাসন শুরু করতে প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রেখেছে দেশটি। বাংলাদেশও চীনের ওপর ভরসা করছে। অন্যদিকে রাশিয়া এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গা ইস্যুতে সেই অর্থে বাংলাদেশের পাশে নেই।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রাখাইনে সেনা অভিযান শুরুর পর কয়েক মাসের মধ্যে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেয়। আগে থেকে বাংলাদেশে ছিল আরও চার লাখ রোহিঙ্গা। আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে মিয়ানমার সরকার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে ২০১৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তি করলেও সেই প্রত্যাবাসন আজও শুরু হয়নি।
২০১৯ সালে দুই দফা প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও রাখাইন রাজ্যের পরিবেশ নিয়ে শঙ্কার কথা তুলে ধরে ফিরতে রাজি হয়নি রোহিঙ্গারা।
প্রজন্ম/এসকে
এলাকার রেজান আলীর প্রতারণার ফাঁদে ফারুক মিয়া
কাশ্মীর উপত্যকায় উত্তেজনা, সেনা অভিযানে একজন নিহত
বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২.৭ ডিগ্রি
এক মিনিটেই তাদের বিসিএসের স্বপ্নভঙ্গ
উপজেলা নির্বাচনে এমপি-মন্ত্রীরা প্রভাব ফেলতে পারেন