প্রকাশিত: ০৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮ ১১:৪১:৫২
জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায় নিয়ে সারাদেশেই বিশেষ পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা চোখে পড়ার মতো। যেকোনো পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে কয়েকদিন আগে থেকেই সারাদেশ থেকে বিএনপি ও জামায়েতের কয়েক হাজার নেতা কর্মীকে আটক করা হয়েছে।
এমনকি ডিএমপি সিএমপি ও কেএমপিসহ বিভিন্ন জেলা শহরে লাঠি সোটা, ছুরি ও বিস্ফোরক বহন করা, জমায়েত, সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করে আদেশ জারি করেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে একাধিক বার বলা হয়েছে আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও জানমালের নিরাপত্তার জন্যই এমটি করা হয়েছে।
যেকোনো নাশকতার ক্ষেত্রেই কোনে ছাড় দেয়া হবেনা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পদক্ষেপ গুলো অতিরঙ্জিত হলেও সাধারন জনগন তাকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
কিন্তু পুলিশের জারি করা আদেশ কি শুধূ বিএনপি বা জামায়েতের নেতাকর্মীদের জন্যই প্রযোজ্য! রায়ের দিন সারাদেশেই সরকার দলীয় নেতা কর্মীরা মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে রাজধানী ও সারাদেশে টহল দিয়েছে। কোথায়ও কোথাও আনন্দ মিছিল করেছে। তাতে কোনো বাঁধা আসেনি বা পুলিশ ও সেদিকে দৃষ্টি দেয়নি। আবার কোথায়ও পলিশ ছাত্রলীগ যুবলীগসহ অন্যান্য সহযোগীরা একসাথে বসে থাকতে এমনকি সাধারন পথচারীর মাঝে আতঙ্ক ছড়াতে দেখা গেছে।
রায় নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে কোন পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচী ছিল না। ঢাকার বাইরে থেকে কোনো নেতা কর্মী রাজধানীতে আসার ও কোনো খবর পাওয় যায়নি। তাহলে সরকারের সাথে পুলিশ কেন একোটা মারমুখী আচরন করে জনমনে আতঙ্ক তৈরী করলো তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটি চাপা ক্ষোপ বিরাজ করছে।
সিংড়ায় অগ্নিকান্ডে পুড়লো ১২ স্বর্ণের দোকান, অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
প্রচণ্ড গরমে দিনের পরিবর্তে রাতে কাজ করবে ফ্যাক্টরির শ্রমিকরা
আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে সমস্যার সমাধান হবে না: আব্দুস সালাম
২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি কমেছে ১৫.৪৯ শতাংশ
ইউএসএ বাংলা সাহিত্য সম্মেলন-২৪
এলাকার রেজান আলীর প্রতারণার ফাঁদে ফারুক মিয়া
কাশ্মীর উপত্যকায় উত্তেজনা, সেনা অভিযানে একজন নিহত
বাংলাদেশের চিকিৎসাসেবায় থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী