প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল, ২০২৪ ১০:৫৭:৩৬
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে সোমবার (২৯ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছিল, আজ মঙ্গলবার গরমের তীব্রতা বেশি থাকবে। বাতাসে জ্বলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে অস্বস্তিও বেশি বিরাজ করবে বলে জানিয়েছিল সংস্থাটি।
৩০ এপ্রিল সকাল থেকে রাজধানীতে তীব্র গরম অনুভূত হতে দেখা গেছে। সকাল ১০টায় গুগল সার্চ ইঞ্জিনে রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস দেখালেও ফিলস লাইক-এ দেখাচ্ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি হলেও গরম অনুভূত হচ্ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। এসময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৫৫ শতাংশ এবং বাতাসের গতিবেগ ছিল ১৩ কিলোমিটার।
বেশিরভাগ মানুষ গুগল সার্চ ইঞ্জিনের সহায়তায় তাপমাত্রা দেখেন। তবে গুগলে তাপমাত্রা দেখার সময় দুই রকম তথ্য সামনে আসে। নির্দিষ্ট এলাকার তাপমাত্রা জানতে সার্চ করলেই বিরাজমান তাপমাত্রা বড় করে দেখানো হচ্ছে। বড় অক্ষরে লেখা ওই তাপমাত্রার নিচে ছোট করে লেখা থাকে ফিলস লাইক। যেটি মূলত অনুভূত হওয়া তাপমাত্রা নির্দেশ করে। কোনো এলাকায় তাপমাত্রা যদি ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, তবে ফিলস লাইক এ তার চেয়ে তিন থেকে চার ডিগ্রি বেশি দেখানো হয়।
এ বিষয়ে জানতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে কথা বলে ঢাকা পোস্ট। আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমরা যেভাবে তাপমাত্রা রেকর্ড করি তাতে ফিলস লাইক বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ, আমরা সরাসরি রোদের মধ্যে তাপ মাপি না। আমরা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত পদ্ধতিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করি। স্বীকৃত পদ্ধতি হলো স্টিভেনসন স্ক্রিনের মাধ্যমে তাপমাত্রা রেকর্ড করা। সে পদ্ধতিতে থার্মোমিটার থেকে বাতাসের তাপমাত্রা নেওয়া হয়।
তিনি বলেন, যদি আমরা সরাসরি রোদের তাপমাত্রা রেকর্ড করতাম, তাহলে প্রকৃত তাপমাত্রা আরও বেশি হতো। রোদে গেলে যেটা ফিল হচ্ছে সেটাকেই গুগল ফিলস লাইক বলছে। এছাড়া বর্তমানে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি। এজন্য গরমে বেশি অস্বস্তি অনুভূত হচ্ছে।
প্রজন্মনিউজ২৪/আরা
খুলনার কাঁচা বাজারে নেই স্বস্তি
৭ দিন পেরিয়ে গেলেও বিচার পায়নি সঞ্জয় দাস
রাবিতে পালিত হলো বিশ্ব মেডিটেশন দিবস
খুলনায় বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষন, প্রভাবে খাটিয়ে মামলা থেকে অব্যহতি
ভোটকেন্দ্রের মাঠে কুকুর, ৩ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে মাত্র ১৯টি
নানা ঘটনার মধ্যদিয়ে ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবার?
কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে প্রার্থীর কর্মীর জেল