আশ্চর্য প্রশ্ন বাবার থাকাটাই কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল, ২০২৪ ১১:৩৫:৪৮

আশ্চর্য প্রশ্ন বাবার থাকাটাই কেন গুরুত্বপূর্ণ

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ দুটি বর্ণের খুব ছোট একটি নাম বাবা; কিন্তু বাস্তবতায় তার গভীরতা আর বিশালতা সীমাহীন। আদর-শাসন, স্নেহ-মায়া-মমতা, সন্তানকে ভালো রাখতে নিজের প্রাণটুকুও যিনি দিতে প্রস্তুত থাকেন, তার নাম বাবা। প্রত্যেক বাবার মাধ্যমেই সন্তানের জীবনের শুরু, যার ঋণ পরিমাপ করার ক্ষমতা সন্তানদের প্রকৃতি দেয়নি।

বাবা এ-ই শব্দ টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিরক্ত কর তাই না। বিরক্ত মাজে ও কেন জানি ত্যাগ রয়েছে। এ-ই বিরক্ত মাজে ও কেন জানি রয়েছে নিজের শখ পুরণ না করে সন্তানের শখ পূরণ করা। এ-ই বিরক্ত মানে জিবনে সমস্ত কিছু তার সন্তান কে দিয়ে দেওয়া। এই বিরক্ত মানে হল নিজে দামি পোশাক না পড়ে তার সন্তান কে পড়ানো। আই বিরক্ত মানেই নিজে নে খেয়ে সন্তান কে খাওয়া নো । আই বিরক্ত মানেই সন্তান আর জন্য পরিবার আর মায়া ত্যাগ করা। এ-ই শব্দ টার মানেই বাবা। তবুও বিরক্ত টা বিরক্ত না তা হল মায়া মমতায় মাখানো একটি নাম বাবা। 

আমরা জি আমরাই, সেই বাবা কে রেখে আচি বৃদ্ধায়শ্রমে। আই বাবা কেই গালা গালি করি ঈদ এ কিছু কিনে না দিতে পারলে। আমরাই বাবা কে মন থেকে বলতে পারি না বাবা আমি তোমাকে ভালবাসি। তারে বলি জীবনে কি করস আমার জন্য। আই সমাজে এমন কিছু বাবা আসে, যার সন্তান থাকার পরেও বৃদ্ধশ্রমে বসে দিন গণে কখন তার সন্তান তার কাসে আসবে আর বলবে বাবা কেমন আসো, আই কথা সোনার আসায়। এমন কিছু বাবা আছে থাকতে পারে না তার সন্তান আর কাসে, সে নাকি তার সন্তান আর বুজা।সেই সন্তান কে বলতে চাই তুমিও এক দিন বাবা হবে তখন তোমাকেও কেও বলতে পারে আপনি আমার বুজা সুতরাং বাবা থাকতে তার সম্মান দিতে শিখ।  
সেই আসহায় বাব টিক অসহায় বললে ভুল হবে। বীরযোদ্ধা বল্লেও কম হয়ে যাবে। যে যোদ্ধা টিকে থাকুক হাজার বছর। যে যোদ্ধার নাম তাই হল বাবা।

আমরা সবাই বাবা কে জরিয়ে দরে বলব ভালোবাসি তোমাকে বাবা আমার।আমাদের বেড়ে ওঠার পেছনে উভয়েরই সমান ভূমিকা রয়েছে। উভয়েই সমান মর্যাদার অধিকারী এবং সন্তানের কাছে সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, আবুদ দারদা রা: বললেন, রাসূলুল্লাহ সা:-কে আমি বলতে শুনেছি, জান্নাতের সর্বোত্তম দরজা হচ্ছে বাবা। তুমি ইচ্ছা করলে এটা ভেঙে ফেলতে পার অথবা এর রক্ষণাবেক্ষণও করতে পার। (তিরমিজি : ১৯০০) এর দ্বারাই বাবার মর্যাদা ও গুরুত্ব স্পষ্ট হয়ে যায়। 

অপর হাদিস হজরত আবু হুরাইরা রা: থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সা: বলেছেন, সন্তান কোনো অবস্থাতেই তার বাবার সম্পূর্ণ অধিকার আদায়ে সক্ষম নয়। কিন্তু সে তার বাবাকে গোলাম অবস্থায় পেলে এবং তাকে কিনে মুক্ত করে দিলে তবে সামান্য অধিকার আদায় হয়। (তিরমিজি : ১৯০৬) এর দ্বারাও বাবার গুরুত্ব ও মর্যাদা সহজেই অনুধাবন করা যায়। শুধু বাবা নয়, বাবার মৃত্যুর পর তার বন্ধুদের সাথেও সৎ আচরণ করার কথা বলা হয়েছে।    


প্রজন্মনিউজ২৪/আরা
 

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন



আরো সংবাদ














ব্রেকিং নিউজ