প্রকাশিত: ০৮ অগাস্ট, ২০২৩ ১১:১৯:০৬
কিয়ামতের দিন ছোট কোনো আমলও অনেক মূল্যবান হয়ে যাবে। তাই ছোট ছোট নেক কাজকে অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ ইখলাসের সঙ্গে ছোট ছোট কাজই আমাদের এনে দিতে পারে বড় প্রাপ্তি। কোরআনে কারিমে বলা হয়েছে, সেদিন মানুষ বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে। কারণ তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম দেখানো হবে। সুতরাং কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করে থাকলে সে তা দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করে থাকলে তাও দেখতে পাবে। (সুরা জিলজাল, ৬-৮) রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, তোমার ইমানকে খাঁটি করো, অল্প আমলই নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে। (মুসতাদরাকে হাকেম : ৭৮৪৪) অন্য হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, কোনো ভালো কাজকে কখনোই তুচ্ছজ্ঞান করো না। এমনকি তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল চেহারায় সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রেও। (সহিহ মুসলিম : ১৪৪)
৫০ টি ছোট ছোট ফজিলতপূর্ণ আমল:
আমল: ১
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে আয়াতুল কুরসি পাঠ করুণ এতে মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাতে যেতে পারবেন। (সহিহ নাসাই, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ৯৭২)।
আমল: ২
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, কোনো মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজনে কিছুক্ষণ সময় দেওয়া আমার কাছে এক মাস মসজিদে ইতেকাফ করার চেয়েও বেশি পছন্দনীয়। (আল মু'জামুল কাবির : ১৩৬৪৬) ।
আমল: ৩
সুরা ইখলাছের ফজিলত :-
রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'তোমরা কি কেউ প্রতি রাতে কোরআন মাজীদের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াত করতে অক্ষম? তাহলে সে প্রতি রাতে সুরা ইখলাছ পড়বে। তাহলে কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ তিলাওয়াতের সাওয়াব পাওয়া যাবে। (মুসনাদে আহমদ : ২৩৫৫৪)
আমল: ৪
প্রতি রাতে সূরা মুলক পাঠ করুণ এতে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। (সহিহ নাসাই, সহিহ তারগিব, হাকিম হাদিস নং- ৩৮৩৯, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ১১৪০)।
আমল: ৫
রাসুল (সাঃ)-এর উপর সকালে ১০ বার ও সন্ধ্যায় ১০ বার দরুদ পড়ুন এতে আপনি নিশ্চিত রাসুল (সাঃ) এর সুপারিশ পাবেন। (তিবরানি, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৬৫৬)।
আমল: ৬
সকালে ১০০ বার ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি পরলে সৃষ্টিকুলের সমস্ত মানুষ থেকে বেশী মর্যাদা দেওয়া হবে। সহিহ আবু দাউদ, হাদিস নং- ৫০৯১। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি' পাঠ করে, তার জন্য জান্নাতে একটি খেজুরগাছ রোপণ করা হয়। (তিরমিজি : ৩৪৬৪)
আমল: ৭
সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি পাঠ করলে কিয়ামতের দিন তার চেয়ে বেশী সওয়াব আর কারো হবে না। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং- ২৬৯২)।
আমল: ৮
সকালে ও বিকালে ১০০ বার সুবহানাল্লাহ, ১০০ বার আলহামদুলিল্লাহ্, ১০০ বার আল্লাহু আকবার এবং ১০০ বার লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর পাঠ করলে অগণিত সওয়াব হবে। (নাসাই, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৬৫১)।
আমল: ৯
বাজারে প্রবেশ করে- (লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু য়্যুহয়ী ওয়া য়্যুমীতু ওয়া হুয়া হাইয়ুল লা য়্যামূত, বিয়াদিহিল খাইরু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর)পাঠ করুণ এতে ১০ লক্ষ পুণ্য হবে, ১০ লক্ষ পাপ মোচন হবে, ১০ লক্ষ মর্যাদা বৃদ্ধি হবে এবং জান্নাতে আপনার জন্য ১ টি গৃহ নির্মাণ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস নং- ৩৪২৮,৩৪২৯)।
আমল: ১০
বাড়িতে সালাম দিয়ে প্রবেশ করুণ এতে আল্লাহ তা’লা নিজ জিম্মাদারিতে আপনাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। (ইবনু হিব্বান, হাদিস নং- ৪৯৯, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৩১৬)।
আমল: ১১
জামাতে ইমামের প্রথম তাকবীরের সাথে ৪০ দিন সলাত আদায় করুন এতে আপনি নিশ্চিত জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। তিরমিজি, সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস নং- ৭৪৭, সহিহ তারগিব, হাদিস নং- ৪০৪)।
আমল: ১২
প্রতিমাসের আয়ের একটা অংশ এতিমখানা বা মসজিদ মাদ্রাসা বা গরিব-দুখি, বিধবা ও দুস্থদের মাঝে দান করবেন হোক সেটা অতি অল্প এতে আপনি আল্লাহ তা’লার কাছে জিহাদকারির সমতুল্য হবেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস নং- ৬০০৭)।
আমল: ১৩
মহিলারা ৪টি কাজ করবেন, ১- ৫ ওয়াক্ত সলাত ২- রমজানের সিয়াম, ৩- লযযাস্থানের হেফাজত, ৪- স্বামীর আনুগত্য করুণ এতে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন। (সহিহ ইবনু হিব্বান, হাদিস নং- ৪১৬৩)।
আমল: ১৪
মসজিদে ফজরের সলাত আদায় করে বসে দোয়া জিকির পাঠ করুণ এবং সূর্য উঠে গেলে ২ রাকাত চাস্তের সলাত আদায় করুণ এতে প্রতিদিন নিশ্চিত কবুল ১ টি হজ্জ ও উমরার সওয়াব পাবেন। (তিরমিজি, তারগিব হাদিস নং- ৪৬১)।
আমল: ১৫
প্রতিটি ভালো কাজ ডান দিক দিয়ে বিসমিল্লাহ বলে শুরু করা।
আমল: ১৬
ঘুম থেকে উঠে ঘুমের দুয়া পড়া ।
আমল: ১৭
বাথরুমে যেতে দুয়া পড়ে বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা, বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে বের হয়ে দুয়া পড়া।
আমল_১৮
-ওযুর পূর্বে মিসওয়াক করার অভ্যাস করা। -ওযুর শুরুতে এবং শেষে হাদিসে বর্ণিত দুয়া পড়া।
আমল: ১৯
ঘর থেকে বের হওয়ার সময় ডান পা দিয়ে দুয়া পড়ে বের হওয়া এবং প্রবেশের সময়ও ডান পা দিয়ে প্রবেশ করে সালাম দেয়া। যদিও ঘরে কেউ না থাকুক না কেন সালাম দেয়া সুন্নাহ, আল্লাহর হুকুম। যদি ঘরে কেউ নাকে তবে এই সালাম ঘরের ফিরিশতাদের জন্য।
আমল: ২০
মসজিদে ডান পা দিয়ে দরুদ ও দুয়া পড়ে ঢুকা এবং বাম পা দিয়ে দরুদ ও দুয়া পড়ে বের হওয়া।
আমল : ২১
রাস্তার ডানপাশে চলার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা। না পারলে ভিন্ন কথা।
আমল: ২২
ফরজ সালাত শেষে হাদিসে বর্ণিত যিকির, দুয়ার আমল করা। ফজর ও মাগরিবের পর সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত পড়া, তিন ক্বুল পড়ে শরীর দম করা, ইত্ত্যাদি হাদিসে বর্ণিত আমল করা।
আমল: ২৩
আযানের জবাব দেয়া, আযানের পর হাদিসে বর্ণিত দুয়া পড়া। (হাত উত্তোলন না করে) -চলতে ফিরতে ছোট বড় সকলকে সালাম দেয়া। সালাম দিয়ে কথা শুরু ও শেষ করা। শুদ্ধভাবে সালাম দেয়া।
আমল: ২৪
জামা ও জুতা পরার সময় ডান দিক পরা এবং খোলার সময় বামদিকে আগে খুলা। সম্ভব হলে হাদিসে বর্ণিত দুয়া মুখস্থ করে আমলের অভ্যাস করা।
আমল: ২৫
পানি খাওয়ার সময় ৬টি সুন্নত ভালোভাবে মেনে খাওয়ার চেষ্টা করা।
আমল: ২৬
ভাত বা যেকোন খাবার খাওয়ার সময় সমতল জায়গায় বসে দস্তরখানা বিছিয়ে বিসমিল্লাহ বলে দুয়া পড়ে খাওয়া, কিছু পরে গেলে তুলে ধুয়ে খাওয়া, খাওয়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ্ পড়া।
আমল: ২৭
ঘুমানোর আগে সূরা মূলক তিলাওয়াত করা, তিন ক্বুল (ইখলাস, ফালাক্ব, নাস) পড়ে তিনবার শরীর দম করা, ঘুমের দুয়া পড়া, আয়াতুল কুরসী পড়া, সূরা কাফিরুন পড়ে ডান কাত হয়ে শোয়া।
আমল: ২৮
ঘুমের মাঝখানে কোন খারাপ স্বপ্ন দেখলে উঠে বামপাশে তিনবার থু থু ফেলা এবং আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজিম পড়ে আল্লাহর কাছে শয়তানের হাত থেকে পানাহ চাওয়া।
আমল: ২৯
কেউ যদি চায় যে তার মূলধন বৃদ্ধি করা হোক এবং বয়স দীর্ঘ করা হোক, তবে তাকে বল সে যেন আত্নীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করে।
আমল: ৩০
আমার এই মাসজিদে সালাত পড়া অন্য কোথাও ১ হাজার বার সালাত পড়ার চেয়েও উত্তম, শুধুমাত্র মাসজিদুল হারাম ছাড়া এবং মসজিদুল হারাম এ সলাত পড়া অন্য কোথাও একশ হাজার বার সালাত পড়ার চেয়ে উত্তম।
আমল : ৩১
জামাতে সালাত পড়া একাকী সালাত পড়ার চাইতে ২৭ গুন বেশী মর্যাদার।
আমল: ৩২
যে ব্যক্তি ইশার সালাত জামা’আতে পড়ল সে যেন অর্ধেক রাত ইবাদাত করল। আর যে ব্যক্তি ফজরের সালাত জামা’আতে পড়ল সে যেন পুরো রাত ইবাদাত করল।
আমল: ৩৩
ফরজ সালাত ছাড়া মানুষের সালাতের মধ্যে সেই সালাত উৎকৃষ্ট, যা সে ঘরে পড়ে।
আমল: ৩৪
রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, 'যে ব্যক্তি কোনো মুসলমান ভাইয়ের রোগের খোঁজখবর নেয়, আল্লাহ সত্তর হাজার ফেরেশতাকে তার মাগফিরাতের দোয়ায় নিযুক্ত করে দেন। সে দিনের যে সময়ই তা করবে, ফেরেশতারা সন্ধ্যা পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে। আর রাতের যে সময়ই করবে, ফেরেশতারা ফজর পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করবে।' (মুসনাদে আহমদ : ৯৫৫)
আমল: ৩৫
যে ব্যক্তি ফজরের সালাত জামা’আতের সাথে পড়ে, তারপর সূর্য ওঠার আগ পর্যন্ত আল্লাহর যিকর করে, তারপর দু’ রাকাআত সালাত পড়ে, সে যেন হজ্জ এবং ওমরাহর সাওয়াব পূর্ণ করল।
আমল: ৩৬
যে দুনিয়াবি কোন কারন ছাড়া দ্বীনি ইলম শিখা বা শিখানোর উদ্দেশ্যে মাসজিদে যায়, সে ঐ ব্যক্তির মত যে তার হজ্জ পূর্ণ করেছে।
আমল: ৩৭
রমজানে ওমরাহ করা আমার সাথে হজ্জ করার সমান।
আমল: ৩৮
যে ব্যক্তি নিজের গৃহ থেকে পবিত্রতা অর্জন করে (অজু ও প্রয়োজনে গোসলও করে) আল্লাহর গৃহের মধ্য থেকে কোন একটি গৃহের দিকে যায়, আল্লাহর ফরজের মধ্য থেকে কোন একটি ফরজ আদায় করার উদ্দেশ্যে, তার একটি পদক্ষেপে একটি গুনাহ ক্ষমা করা হয় এবং অন্য পদক্ষেপটি তার একটি মর্যাদা উন্নত করে।
আমল: ৩৯
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রথম সারির জন্য ৩ বার এবং দ্বিতীয় সারির জন্য ১ বার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
আমল: ৪০
যে ব্যক্তি ঘর থেকে নিজেকে পবিত্র করে, তারপর মাসজিদুল কু’বায় আসে এবং সালাত পড়ে, সে যেন ওমরাহর সাওয়াব পেল।
আমল_৪১
যখন তোমরা আযান শুনতে পাও তখন মুয়াজ্জিন যা বলে তার পুনরাবৃত্তি করে যাও। যখন আযান শেষ হয় তখন (দোয়া) চাও, তোমাকে দেয়া হবে।
আমল: ৪২
যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখলো, তারপর শাওয়ালের ৬টি রোজা রাখলো সে যেন এক বছর রোজা রাখলো।
আমল: ৪৩
প্রত্যেক মাসে ৩টি রোজা রাখা সারা বছর রোজা রাখার সমান।
আমল: ৪৪
যে ব্যক্তি কোন রোজাদারকে ইফতার করায় সে তার (রোজাদার) সমান প্রতিদান পায়, কিন্তু এর ফলে রোজাদারের প্রতিদানের মধ্যে কোন কমতি হবে না।
আমল: ৪৫
মর্যাদাপূর্ণ এ রাতটি হাজার মাসের চেয়ে উত্তম’’।
আমল: ৪৬
একজন ব্যক্তির আল্লাহর পথে জিহাদের সারিতে দাড়ানো, ৬০ বছর ইবাদাতের চেয়েও উত্তম।
আমল: ৪৭
একদিন ও একরাত স্বদেশের (মুসলিম দেশের সীমান্ত, যেখানে শত্রুর হামলার আশংখা আছে) সীমান্ত পাহারা দেয়া এক মাস ধরে রোজা রাখা ও রাতে ইবাদাত করার চাইতে বেশী মূল্যবান। এ অবস্থায় যদি সে মারা যায় তাহলে যে কাজ সে করে যাচ্ছিল, মারা যাবার পরও তা তার জন্য জারী থাকবে। তার রিযকও জারী থাকবে এবং কবরের পরীক্ষা থেকেও সে থাকবে সুরক্ষিত।
আমল: ৪৮
এমন কোন দিন নেই যেদিনে কৃত আমল এসব দিন অর্থাৎ যুল হিজ্জা এর প্রথম ১০দিনের নেক আমলের মত আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয়। সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘ইয়া রসূলুল্লাহ! আল্লাহর পথে জিহাদের মত (নেকী) আমল ও কি নয়? তিনি বললেন: না, আল্লাহর পথে জিহাদের মত (নেকী) আমলও নয়। তবে যে ব্যক্তি তাদের জান ও মাল নিয়ে আল্লাহর পথে বের হল এবং এর কোনটা নিয়েই আর ফিরে আসল না সে ছাড়া।
আমল_৪৯
‘ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ’ কুরআনের এক তৃতীয়াংশ এবং ‘ক্বুল ইয়া আইযুহাল কাফিরুন’ কুরআনের চার ভাগের এক ভাগ।
আমল: ৫০
যে ব্যক্তি ঈমানদার নারী পুরুষের জন্য ইসতিগফার করে, আল্লাহ প্রত্যেকের জন্য ১টি করে নেক আমল লিখে দেন। (রিয়াদুস সালেহিন)।
মহান আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে কোরআনের ঘোষণা অনুযায়ী হাদিসের ওপর আমল সাপেক্ষে আল্লাহর কাছে যথাযথভাবে ধরনা দেয়ার মাধ্যমে নিজেদের প্রয়োজন পূরণে দোয়া করার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।
লেখক- মাওলানা আব্দুল কাদের রুহানী
ধর্মীয় আলোচক ও উপস্থাপক রেডিও টেলিভিশন,ঢাকা।
প্রজন্মনিউজ২৪/এএস
ইসির প্রতীক তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
বিএনপির এখন ‘না’ বলার কোনো অপশন নাই: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
চাঁদাবাজির অভিযোগ করায় ব্যবসায়ীর বাড়িতে ককটেল হামলা
গাজীপুরে অস্ত্র ও গাঁজাসহ বিএনপি নেতার ভাই-ভাতিজা আটক
জুলাইয়ে ছাত্রদল নেতা ওয়াসিম হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
অবশেষে দুই বছর পর খুলল গাজার আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়
মেলিসার তাণ্ডবে ধ্বংসস্তূপ ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত অন্তত ২৫
হ্যাঁ’ এবং ‘না’ পোস্টে কেন ফেসবুকে তোলপাড়...
গ্লোবাল চেঞ্জমেকার ফেলো নির্বাচিত হলেন বাংলাদেশের রনি
১৫ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার