প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ০৭:৩৩:৫৩ || পরিবর্তিত: ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ ০৭:৩৩:৫৩
বিশেষ প্রতিনিধি: ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের শহর।মূলত মোঘল আমল থেকেই ধীরে ধীরে মসজিদের শহরে পরিনত হয় বর্তমান রাজধানী ঢাকা।ইতিহাস এবং ঐতিহ্যকে ধারন করে শত বছরের পরোনো মসজিদে ঘেরা রয়েছে বাংলাদেশের প্রানকেন্দ্রটি।
তবে চলুন আজকের এই পর্বে জেনে আসি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম সম্পর্কে,কি কি আছে !
পবিত্র মক্কায় অবস্থিত কাবা শরিফের আদলে ৬০ এর দশকে নকশাটি করেন পাকিস্তানের নকশাকারক এইচ এন থারানি। ৪০ হাজার মুসল্লি ধারন ক্ষমতার এই মসজিদটি নির্মানের উদ্যোগ নেয় তৎকালীন বাওয়ানি পরিবার।৮ একরের জমির উপর নির্মিত হয় বায়তুল মোকাররম মসজিদটি। অন্যান্য মসজিদ থেকে ভিন্নতা আনার জন্য করা হয়নি কোনো গম্বুজ।৮ তলা বিশিষ্ট মুল ভবনটির নিচতলায় রয়েছে মার্কেট কমপ্লেক্স।মূলত ২য় তলা থেকে নামাজ পড়ানো হয়ে থাকে । মহিলাদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা আছে ৩য় তলায়।পুরো মসজিদটি সাদা রংয়ে আবৃত।
৯৯ ফিট এই কমপ্লেক্সের দক্ষিন ও উত্তর পাশে রয়েছে অজু করার স্থন।উত্তর,দক্ষিন ও পূর্ব পাশে রয়েছে অশ্ব খোড়াকৃতির ৩টি খিলান পথ।আকারে বড় মাঝখানেরটি। রয়েছে ছাদবিহীন ২টি উন্মুক্ত স্থান। প্রায় আড়াই হাজার বর্গ মিটার নামাজের প্রধান মেহরাবটি দেখতে আয়তাকার।
মসজিদটি খুবই ছিমছাম আর বাগানে ঘেরা স্থাপত্যে পর্যটকদের আকর্ষন করে থাকে প্রবল ।১৯৭৫ সাল থেকে রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব নেয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন। বর্তমানে মসজিদের খতিব হিসেবে আছেন ইসলামি আইন বিশেষজ্ঞ ও হাদিস বিশারদ আল্লামা মুফতি আবদুল মালেক। ১ম খতিব ছিলেন চিরকুমার কবি মাওলানা আব্দুর রহমান কাশকরী।দুর দুরান্ত থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মুসল্লি এখানে আসেন নামাজ পড়ার জন্য।অত্যন্ত মর্যদাপূর্ন বায়তুল মোকাররম চিরশান্তির এক মিলনস্থল। যেনো মুসলিম উম্মাহর এক রহমত ও নিয়ামতের মতো।
বিনা পারিশ্রমিকে তৈরি করা হয়েছে ‘শ্বেতপত্র’: ড. দেবপ্রিয়
ডেঙ্গুর গুরুত্ব কমায় বাড়ছে মৃত্যু
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পার্থক্য কী?
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান, রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন
নরসিংদীতে বিক্রির সময় টিসিবির ৫৪ বস্তা চাল আটক
পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
দীপু মনি-মেনন- ইনু-পলক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
১৫ আগস্টকে ছুটি ঘোষণার রায় স্থগিত
কমিশন সিভিল সার্ভিসে ‘ক্যাডার’ শব্দটি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করবে