প্রকাশিত: ২৪ মার্চ, ২০২৩ ০৩:২১:১৩ || পরিবর্তিত: ২৪ মার্চ, ২০২৩ ০৩:২১:১৩
রৌমারী প্রতিনিধি: সামন্য বৃষ্টি হলেই রৌমারী উপজেলা শহর ও গ্রামীণ সড়কগুলো যেন মরণফাঁদে পরিণত হয়। উপজেলা শহর থেকে শুরু করে গ্রামীণ কাঁচা-পাকা ও আধাপাকা সড়কগুলোতে চলাচল করে শত শত মাটিবাহী কাঁকড়া গাড়ি। মাটি বোঝাই কাঁকড়া থেকে ছিটকে পড়া মাটি বৃষ্টিতে ভিজে কাদা ও পিচ্ছিল হয়ে সড়কগুলোকে পথযাত্রী ও যানবাহন চলাচলের অযোগ্য করে তোলে।
এমনিতেই উপজেলার কাঁচা, আধাপাকা ও পাকা সড়কগুলো সংস্কার না করায় রাস্তা সাইড ভেঙে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। সরকার প্রতি বছর গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিলেও তা যেনো আলোর মুখ দেখেনি।
দীর্ঘদিন উপজেলা শহর লাগোয়া ও গ্রামীণ সড়কগুলোর নেই কোনো সংস্কার। শীত মৌসুমে এ অঞ্চলের মানুষ খানাখন্দে ভরা সড়কগুলো দিয়ে অতি কষ্টে অটো-ভ্যানে করে ও হেঁটে উপজেলা শহরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চললেও বর্ষা মৌসুমে ওই সব সড়ক মরণফাঁদে পরিণত হয়।
বর্ষা মৌসুম শুরু হতে না হতেই গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সব গ্রামীণ সড়ক, হাট-বাজার ও উপজেলার প্রধান হাট রৌমারী বাজারের সব প্রবেশপথ কাদায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। মানুষ পিচ্ছিল রাস্তার ওপর দিয়ে হেঁটে চলাচল করতে পারছে না। উপজেলা শহরে ছয়টি প্রবেশ পথ, মহিলা কলেজ সড়ক, রৌমারী গ্রাম রাস্তা, নটানপাড়া রাস্তা, ইচাকুড়ি রাস্তা, ইসলামী ব্যাংক হয়ে রৌমারী বাজার সড়ক, কলেজপাড়া ভায়া ফলুয়ারচর রাস্তা সামান্য বৃষ্টি হলেই যাচ্ছেতাই হয়ে পড়ে।
এ ব্যাপারে রৌমারী হাট-বাজার বণিক সমিতির সভাপতি প্রদীপ কুমার সাহা বলেন, আমরা নিরুপায়, কেউ যেন কারো কথা মানে না। প্রতিদিন শত শত অবৈধ কাঁকড়া গাড়ি মাটি বোঝাই করে এলোপাতাড়িভাবে বিভিন্ন রাস্তায় চলছে। মাটি বহনকালে কিছু মাটি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাস্তায় পড়ছে। সেই মাটি বৃষ্টি হলে পিচ্ছিল কাদায় পরিণত হয়।
এ ব্যাপারে পথযাত্রী আকমত আলী, জোসন, কালাম নজির হেসেন, বাহাদুর বাদশা, আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা গ্রামের মানুষ কি কইমু, মনে হয় দেশে সরকার নাই, গ্রামের রাস্তা সংস্কারের অভাবে খানাখন্দে ভরে গেছে। একটু বৃষ্টি হলেই রৌমারী বাজারে ডোহা যায় না। আমাগো কথা কেরা হোনে।’
প্রজন্মনিউজ২৪/হাসিব
খুলনার তেরখাদায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পাইপগান ও ককটেলসহ গ্রেপ্তার ৫
দীর্ঘ একযুগ পর রাবি থেকে পিএসসির সদস্য হলেন অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
রাজশাহীতে সর্বনিম্ন ফিতরা ৯৫ টাকা
ভোলায় অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত শিক্ষার্থীরা,যে-ই স্পর্শ করে সে-ই অসুস্থ্য হয়ে পড়ে
পবিপ্রবির ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের নবনিযুক্ত ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ সুজাহাঙ্গীর কবির সরকার
চবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের
সালাম মুর্শেদির গুলশানের বাড়ি সরকারের নিকট হস্তান্তরের নির্দেশ
প্রক্টর অফিসে তালা ঝুলানোর হুশিয়ারি জবি শিক্ষার্থীদের