প্রকাশিত: ০৮ ডিসেম্বর, ২০২২ ০৫:০১:৫১
বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে নিহত মকবুলের লাশের সামনে এমন চিত্র দেখা যায়।
নিহত মকবুলের বড় ভাই নূর হোসেন বলেন, আমার ভাই বুটিক্সে কাজ করতেন। গতকাল তিনি পল্টনে ইচ্ছাকৃতভাবে এসেছেন নাকি অনিচ্ছাকৃতভাবে এসেছেন তা আমরা বলতে পারছি না। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসেছিলেন, সান্ত্বনা দিয়ে গেছেন। আমরা জানি না তিনি কেন এখানে এসেছিলেন। আমারা পল্লবী থানার সেকশন ১১ এর ১২ নাম্বার রোডের আট নম্বর বাসায় থাকি।
তিনি আরো বলেন, আমাদের কথা বলার কোনো ভাষা নেই। ছোট্ট ভাতিজির মুখের দিকে তাকাতে পারছি না। একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি আজ নির্মমভাবে গুলিতে নিহত হলো। আমার ভাইকে হত্যার দায় কে নেবে?
নিহত মকবুলের স্ত্রী হালিমা বলেন, আমার স্বামী বিএনপি করতো কি না আমি জানি না। তিনি বাসায় কিছু বলে আসেননি কোথায় যাচ্ছেন। আমার স্বামীকে এভাবে গুলি করে হত্যা করা হলো। আমি এর বিচার চাই। আমি কি নিয়ে বাঁচবো আমার তো কিছুই রইল না। এই মেয়েকে নিয়ে আমার পথে বসা ছাড়া আর কোনো গতি নেই।আপনার স্বামী বিএনপি করত, বিভিন্ন নেতাদের সঙ্গে তার ছবি আছে এবং তিনি নিয়মিত পার্টি অফিসে যেতেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি কোনো উত্তর দেননি।
এদিকে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, নিহত মকবুল পল্লবী থানা বিএনপির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি নিয়মিত পার্টি অফিসে যাতায়াত করতেন। বিএনপি পার্টি অফিসের সামনে বিভিন্ন নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার ছবি রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পল্টন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সালাউদ্দিন মিয়া বলেন, মরদেহ ঢাকা মেডিকেল মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আমাদের একটি টিম ওখানে আছে, পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।
প্রজন্মনিউজ২৪/এম এ
বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
সিলেটে পুলিশের অভিযানে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২
ঢাবির ২৩-২৪ সেশনে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের কর্ণধার নূর মোহাম্মদ আবু তাহের গ্রেপ্তার
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
নোয়াখালীতে ১২ সড়ক নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম
ড.ইউনুসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য মানহানিকর : আইনজীবী
বাংলা কলেজের ছাত্র না হয়েও তারা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি