প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর, ২০২২ ১১:২৩:২১ || পরিবর্তিত: ০৫ ডিসেম্বর, ২০২২ ১১:২৩:২১
আব্দুল কুদ্দুছ চাঁদপুর প্রতিনিধিঃ স্বাধীনতা অর্জন প্রত্যেকটি মানুষের মৌলিক অধিকার। এ ব্যপারে পবিত্র কুরআনের ঘোষণা, وَٱلَّذِينَ إِذَآ أَصَابَهُمُ ٱلۡبَغۡيُ هُمۡ يَنتَصِرُونَ
অর্থাৎঃ যখন তাদের উপর সীমালঙ্গন হয় তখন তাঁরা তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এখানে আল্লাহ তায়া’লা انتصار শব্দটি ব্যবহার করেছেন। যার অর্থ: প্রতিশোধ গ্রহণ করা, বদলা নেওয়া, জয়লাভ করা, বিজয় অর্জন করা ইত্যাদি।
স্বাধীনতা অর্জনের ব্যপারে, বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম মহান নেতা, শহীদ ম্যালকম এক্স বলেছিলেন, ❝নিরবে জালেমের জুলুম সয়ে যাওয়ার কথা কুরআনের কোথাও নেই। আমাদের দ্বীন আমাদের বুদ্ধিমান হতে শেখায়, শান্তিকামী ও সাহসী হতে শেখায়। আইন মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করে কিন্তু সাথে এটাও বলে যদি তোমাদের ওপরে জুলুম করা হয়, তাহলে তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করো।❞
আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট, থমাস জেফারসন বলেছিলেন আরো চমৎকার কথা, When injustice becomes law, resistence becomes duty. অর্থাৎ অন্যায় যেখানে আইন হয়ে পড়ে, প্রতিরোধ সেখানে কর্তব্য হয়ে দাঁড়ায়।
পবিত্র কুরআনের আরেকটি বক্তব্য, إِنَّ ٱللَّهَ لَا يُغَيِّرُ مَا بِقَوۡمٍ حَتَّىٰ يُغَيِّرُواْ مَا بِأَنفُسِهِمۡۗ
অর্থাৎ নিশ্চয় আল্লাহ্ কোনো সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা নিজেরা পরিবর্তন করে।
কিন্তু মনে রাখা দরকার যে, মহান আল্লাহ তায়া’লা বনী ইজরাইলকে ফেরাউনের শোষণ ও নিপীড়ন থেকে স্বাধীনতা প্রদান করেছেন এ কথা বলে, وَإِذۡ تَأَذَّنَ رَبُّكُمۡ لَئِن شَكَرۡتُمۡ لَأَزِيدَنَّكُمۡۖ وَلَئِن كَفَرۡتُمۡ إِنَّ عَذَابِي لَشَدِيدٞ
স্মরণ কর সে সময়ের কথা, যখন তোমাদের রব ঘোষণা করলেন, তোমরা কৃতজ্ঞ হলে অবশ্যই আমি তোমাদেরকে আরও বেশি দিব আর অকৃতজ্ঞ হলে নিশ্চয় আমার শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। সুতরাং একথা খুবি স্পষ্ট যে, বিজয়ের সাথে কৃতজ্ঞতা শব্দটি অসম্ভব রকমের প্রাসঙ্গিক। কেননা, কোনো বিজয়'ই অর্জিত হয় না মহান প্রভুর দয়া ছাড়া। তাইতো, তিনি বলেছেন, এ দয়া পেয়ে কৃতজ্ঞ হলে বাড়িয়ে দিবো। আর অকৃতজ্ঞ হলে আজাব দিয়ে শাস্তি দিবো।
আমরা জানি, পৃথিবীর অসংখ্য জাতি ও রাষ্ট্র স্বাধীনতার জন্য তাদেরকে যুগ যুগ ধরে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করতে হয়েছে। যথা
১- যুক্তরাষ্ট্রঃ ১৭৭৬ সাল থেকে ১৭৮৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ৮ বছর ব্রিটেনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য যুদ্ধ করে।
২- ইরিত্রিয়াঃ ১৯৬১ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৩০ বছর ইথিওপিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হতে লড়াই করে।
৩- আলজেরিয়াঃ ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৮ বছর ফ্রান্সের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করে।
৪-বেলজিয়ামঃ ১৮৩০ সাল থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০৯ বছর নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন করে।
৫-হাইতিঃ ১৭৯১ সাল থেকে ১৮০৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৪ বছর স্বাধীনতার জন্য ফ্রান্সের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
৬-চিলিঃ ১৮১০ সাল থেকে ১৮২৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ১৭ বছর স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে।
অথচ, বাংলাদেশ মাত্র ৯ মাস যুদ্ধ করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বদেশের স্বাধীনতা অর্জন করে। এ দিক থেকে বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি সমৃদ্ধ, অনেক বেশি উন্নত।
আমাদের দেশের বীর মুক্তি যোদ্ধাদের সংজ্ঞায়িত করতে চাইলে আদ্রে মাল্লয়ের বক্তব্য খুবি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠে। তিনি একবার বাংলাদেশ সফরে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সেমিনারে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেছিলেন, বিশাল পারস্য বাহিনী যখন গ্রীক আক্রমণ করতে গিয়েছিলো, তখন থার্মোপাইল নামক স্থানে গ্রীকের মাত্র ৩০০ জন সেনা বিশাল পারস্য বাহিনীর পথ রোধ করে দাঁড়িয়েছিলেন। পারস্য বাহিনীর কাছে গ্রীকের সেই ৩০০ জন সেনার সবাই শহীদ হলেন।
পরবর্তীতে থার্মোপাইল নামক সে স্থানে রোমান এবং গ্রীকদের সমন্নয়ে বিশাল স্মৃতিপলক নির্মাণ করা হয় এবং সেই স্মৃতি পলকে খোদাই করে লেখা, ❝তুমি যে যাচ্ছো এ পথ দিয়ে, দেশকে গিয়ে বলো, এখানে যারা শুয়ে আছে তারা তাদের কর্তব্য পালন করেছে।❞
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এমনি কিছু ঘটনা প্রবাহের মধ্য দিয়ে টানা ৯ মাস বাঙালি জাতীর গর্বিত দামাল ছেলেরা, আপামর জনতা, আবাল-বৃদ্ধা-বনিতা সকলের প্রচেষ্টায় রক্ষিত হয় বাঙালি জাতীর স্বর্ণালি স্বাধীনতা।
এ পৃথিবীর একমাত্র মডেল, বিশ্বনবী (সা.) বলেছেন, নিজের অধিকার রক্ষা করতে গিয়েও যদি কেউ নিহত হয়, তাহলে তিনি শহীদ।
তিরমিজি শরিফের বর্ণনাঃ নবী করিম (সা.) বলেনঃ مَنْ قُتِلَ دُونَ مَالِهِ فَهُوَ شَهِيدٌ، وَمَنْ قُتِلَ دُونَ أَهْلِهِ فَهُوَ شَهِيدٌ، وَمَنْ قُتِلَ دُونَ دِينِهِ فَهُوَ شَهِيدٌ، وَمَنْ قُتِلَ دُونَ دَمِهِ فَهُوَ شَهِي
অর্থাৎঃ যে ব্যক্তি নিজের মাল রক্ষার্থে যুদ্ধ করে মারা যায়, সে শহীদ। যে ব্যক্তি তার পরিবারের লোকদের রক্ষা করতে গিয়ে মারা যায়, সেও শহীদ। যে ব্যক্তি তার দ্বীন রক্ষার জন্য নিহত হয়, সেও শহীদ এবং যে নিজ প্রাণ রক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়, সেও শহীদ।
বিজয় নিজের যোগ্যতা বলে দাবি করাঃ
আল্লাহর নিয়ামত লাভে বিজয় অর্জন করার পর তা নিজের যোগ্যতা বলে দাবি করা একটি মহা অপরাধঃ এ ব্যাপারে পবিত্র কুরআনের ঘোষণা হচ্ছে, فَإِذَا مَسَّ ٱلۡإِنسَٰنَ ضُرّٞ دَعَانَا ثُمَّ إِذَا خَوَّلۡنَٰهُ نِعۡمَةٗ مِّنَّا قَالَ إِنَّمَآ أُوتِيتُهُۥ عَلَىٰ عِلۡمِۭۚ بَلۡ هِيَ فِتۡنَةٞ وَلَٰكِنَّ أَكۡثَرَهُمۡ لَا يَعۡلَمُونَ
অতঃপর যখন কোনো বিপদাপদ মানুষকে স্পর্শ করে, তখন সে আমাদেরকে ডাকে; তারপর যখন তাকে আমরা আমাদের কোনো নি‘আমতের অধিকারী করি তখন সে বলে, ‘আমাকে এটা দেয়া হয়েছে কেবল আমার জ্ঞানের কারণে।’ বরং এটা এক পরীক্ষা, কিন্তু তাদের বেশির ভাগই তা জানে না।
এবার আশা যাক, বিজয়ীদের কথায়। যাদের মাধ্যমে বিজয় আসলো, যাদের আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে আমরা বিজয়ের আনন্দ অনুভব করি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা আমাদের একান্ত কর্তব্য। কেননা নবী করিম (সা.) বলেছেন,
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ لَمْ يَشْكُرِ النَّاسَ لَمْ يَشْكُرِ اللَّهَ "
অর্থাৎ আবূ সাঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না, সে আল্লাহর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না।
তিঁনি আরো বলেন, مَن أُعْطِىَ عطاءً فوجَدَ فليَجْزِ به ، فإن لم يَجدْ فليَثْنِ به ، فمن أَثْنى به فقد شَكَرَه ، ومَن كَتَمَه فقد كَفَرَه
কাউকে যদি কিছু প্রদান করা হয় সে যেন তাকে তার প্রতিদান দেয়। যদি প্রতিদান দিতে না পারে তবে সে যেন তার প্রশংসা ও গুণকীর্তণ করে। যে ব্যক্তি উপকারীর প্রশংসা করলো, সে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলো আর যে ব্যক্তি তা গোপন করলো সে অকৃতজ্ঞ। কাজেই আমরা আমাদের মহান প্রভু আল্লাহ তায়া’লার প্রার্থনা করি, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে গিয়ে যারা শহীদ হলেন, তাদের মধ্যে যারা ইমান নিয়ে কবরে গেলেন আল্লাহ তাদের কবরকে রওশন মুনাউয়ার করে দিক।
বিজয়ীদের করনীয়
যাদেরকে বিজয় দেওয়া তাদের করনীয় সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ঘোষণাঃ আল্লাহ বলেন, ٱلَّذِينَ إِن مَّكَّنَّٰهُمۡ فِي ٱلۡأَرۡضِ أَقَامُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتَوُاْ ٱلزَّكَوٰةَ وَأَمَرُواْ بِٱلۡمَعۡرُوفِ وَنَهَوۡاْ عَنِ ٱلۡمُنكَرِۗ
অর্থাৎ, ❝তারা এমন লোক যাদেরকে আমি যমীনের বুকে প্রতিষ্ঠিত করলে সালাত কায়েম করবে, যাকাত দিবে এবং সৎকাজের নির্দেশ দিবে ও অসৎকাজে নিষেধ করবে।❞ যাদি তারা এমনটি না করে, তাহলে সে সম্পর্কে কুরআনের বক্তব্য, وَلَوۡ أَنَّ أَهۡلَ ٱلۡقُرَىٰٓ ءَامَنُواْ وَٱتَّقَوۡاْ لَفَتَحۡنَا عَلَيۡهِم بَرَكَٰتٖ مِّنَ ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِ وَلَٰكِن كَذَّبُواْ فَأَخَذۡنَٰهُم بِمَا كَانُواْ يَكۡسِبُونَ
অর্থাৎ, ❝যদি সে সব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত এবং তাকওয়া অবলম্বন করত তবে অবশ্যই আমি তাদের জন্য আসমান ও যমীনের বরকতসমূহ উন্মুক্ত করে দিতাম। কিন্তু তারা মিথ্যারোপ করেছিল। কাজেই আমি তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদেরকে পাকড়াও করেছি।❞
হাদিস শরিফে রাসুলুল্লালাহ (সা.) ইরশাদ করেনঃ
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ أَقْبَلَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَ " يَا مَعْشَرَ الْمُهَاجِرِينَ خَمْسٌ إِذَا ابْتُلِيتُمْ بِهِنَّ وَأَعُوذُ بِاللَّهِ أَنْ تُدْرِكُوهُنَّ لَمْ تَظْهَرِ الْفَاحِشَةُ فِي قَوْمٍ قَطُّ حَتَّى يُعْلِنُوا بِهَا إِلاَّ فَشَا فِيهِمُ الطَّاعُونُ وَالأَوْجَاعُ الَّتِي لَمْ تَكُنْ مَضَتْ فِي أَسْلاَفِهِمُ الَّذِينَ مَضَوْا . وَلَمْ يَنْقُصُوا الْمِكْيَالَ وَالْمِيزَانَ إِلاَّ أُخِذُوا بِالسِّنِينَ وَشِدَّةِ الْمَؤُنَةِ وَجَوْرِ السُّلْطَانِ عَلَيْهِمْ . وَلَمْ يَمْنَعُوا زَكَاةَ أَمْوَالِهِمْ إِلاَّ مُنِعُوا الْقَطْرَ مِنَ السَّمَاءِ وَلَوْلاَ الْبَهَائِمُ لَمْ يُمْطَرُوا وَلَمْ يَنْقُضُوا عَهْدَ اللَّهِ وَعَهْدَ رَسُولِهِ إِلاَّ سَلَّطَ اللَّهُ عَلَيْهِمْ عَدُوًّا مِنْ غَيْرِهِمْ فَأَخَذُوا بَعْضَ مَا فِي أَيْدِيهِمْ . وَمَا لَمْ تَحْكُمْ أَئِمَّتُهُمْ بِكِتَابِ اللَّهِ وَيَتَخَيَّرُوا مِمَّا أَنْزَلَ اللَّهُ إِلاَّ جَعَلَ اللَّهُ بَأْسَهُمْ بَيْنَهُمْ " .
আবদুল্লাহ বিন উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাদের দিকে এগিয়ে এসে বলেন, ❝হে মুহাজিরগণ! তোমরা পাঁচটি বিষয়ে পরীক্ষার সম্মুখীন হবে। তবে আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি যেন তোমরা তার সম্মুখীন না হও। যখন কোন জাতির মধ্যে প্রকাশ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়বে, তখন সেখানে মহামারী আকারে প্লেগরোগের প্রাদুর্ভাব হবে। তাছাড়া এমন সব ব্যাধির উদ্ভব হবে, যা পূর্বেকার লোকদের মধ্যে কখনো দেখা যায়নি। যখন কোন জাতি ওজন ও পরিমাপে কারচুপি করবে, তখন তাদের উপর নেমে আসবে দুর্ভিক্ষ, দুর্দিন আর কঠিন বিপদ-মুসীবত। যখন কোন জাতি যাকাত আদায় না করবে, তখন আসমান থেকে বৃষ্টি বর্ষণ বন্ধ করে দেয়া হবে। যদি ভু-পৃষ্ঠে চতুষ্পদ জন্তু ও নির্বাক প্রাণী না থাকতো, তাহলে আর কখনো বৃষ্টিপাত হতো না। যখন কোন জাতি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অঙ্গীকার ভঙ্গ করবে, তখন আল্লাহ তাদের ওপর তাদের বিজাতীয় দুশমনকে ক্ষমতাসীন করে দিবেন এবং সে তাদের সহায়-সম্পদ সবকিছু কেড়ে নিবে। যখন তোমাদের শাসকবর্গ আল্লাহর কিতাব মোতাবেক মীমাংসা না করবে এবং আল্লাহর নাযীলকৃত বিধানকে গ্রহণ না করবে, তখন আল্লাহ তাদের পরস্পরের মধ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে দিবেন।❞
প্রজন্মনিউজ২৪/এ কে
নিখোঁজের ২ দিনপর, স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ট্রাফিক পুলিশের প্রতি সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন আইজিপি
আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ থাকবে : কাদের
চাঁদপুরে লঞ্চে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীদের নদীতে ঝাঁপ
আমাদের মান-ইজ্জতে হামলা হয়েছে, সাবধান হয়ে যাও
সরকার হজযাত্রীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর : ধর্মমন্ত্রী
দেওয়ানগঞ্জে টিসিবির মাল জব্দ আটক দুই