প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর, ২০২২ ০৫:০২:০২
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
সূর্য ডোবার পর সন্ধার হিমেল বাতাস আর খুব সকালের কুয়াশায় উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে কদর বেড়েছে শীতের পিঠা নামে পরিচিত চিতিই ও ভাঁপা পিঠার।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় পাড়া ও মহল্লায় এখন ভাঁপা ও চিতই পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে।শীতের শুরুতে অনেকেই এই চিতই ও ভাঁপা পিঠা বিক্রির ব্যবসা শুরে করে সকাল ও গভীর রাত পর্যন্ত ব্যাস্ত সময় পার করছেন।শীতের সময় নিম্ন আয়ের অনেক মানুষের আয়ের একমাত্র অবলম্বন।
ঠাকুরগাঁও শহরের প্রাণ কেন্দ্র,স্টাফ কোয়াটার জামে মসজিদের গেইটেসহ জেলা ও উপজেলা শহরের বিভিন্ন জায়গায় শত-শত অস্থায়ী চিতই ও ভাঁপা পিঠার দোকান গড়ে তুলেছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।রিকশাচালক,দিনমজুর,শিশু-কিশোর, চাকরীজিবী,শিক্ষার্থী ও সব শ্রেনী পেশার মানুষ এই দোকানের ক্রেতা।
ঠাকরগাঁও সদর উপজেলার কালিতলার বাসিন্দা,মনির মিয়ার(৩৪) সাথে কথা বলে জানা যায়, তিনি বেশ কয়েক বছর যাবৎ এই পিঠা ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছেন।শীতকাল শুরু হওয়ার সাথে সাথেই তিনি পিঠার ব্যবসায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন আমার এখানে প্রায় ১৪ থেকে ১৬ কেজি চালের গুড়া লাগে। আর শীত বাড়ার সাথে সাথে আমার বেচা-বিক্রিও বাড়ছে। আমার এখানে প্রতি পিচ ভাঁপা (১০)টাকা ও প্রতি পিচ চিতই পিঠা (১০)টাকা দরে বিক্রি করে আসছি।
পিঠা খেতে আসা একদল কলেজ ছাত্র বলেন, আগে আমরা কলেজের পাশে হোটেলে জিলাপি ও সিংগারা খেতাম আর একি খাবার সবসময় ভালো লাগতো না শীত আসায় আমরা মাঝে মাঝে এখানে এসে চিতই ও ভাঁপা পিঠা খেয়ে যাই। যা আমাদের সবার খুব ভালোই লাগে।
স্কুল শিক্ষিকা মোছাঃ পারুল বেগম বলেন, সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করার পরে বাড়িতে আসার পড় আর পিঠা বানাতে মন চায় না তাই মাঝে মাছে ছেলে-মেয়েদের সাথে নিয়ে এখানে এসে পিঠা খেয়ে যাই । আর এখানকার পিঠা খুবই ভালো।
প্রজন্মনিউজ২৪/সাঈদ
অনুমতি ব্যতীত টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগে বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
যুক্তরাষ্ট্রে তরুণ নিহতের ঘটনার বিচার চেয়েছে নতুনধারা
ময়মনসিংহে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত তিন
গণতন্ত্রের আন্দোলন ন্যায়সঙ্গত, এ আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হবো : মির্জা ফখরুল
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য আবারও খারাপ, পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকেরা