তেজো দীপ্ত অদম্য বাংলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ০৪:৫০:২২

তেজো দীপ্ত অদম্য বাংলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

আলকামা রমিন খুবি প্রতিনিধিঃ একাত্তরের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি শত্রু সেনাদের পরাজিত করে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশ। ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত বিজয় আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। আমরা লাভ করেছি একটি নিজস্ব মানচিত্র ও পতাকা। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর ঠিকানা।

নতুন প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার চেতনাকে ধারণ ও জাগ্রত করার লক্ষ্যে দক্ষিণবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন অদম্য বাংলা ভাস্কর্য। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে অদম্য বাংলা ভাস্কর্যটি।

স্থপতি শিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল অনন্য দক্ষতায় মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ দিক সমূহের শৈল্পিক রূপ প্রদান করেছেন। প্রায় ২৩.৫ ফুট লম্বা ভাস্কর্যটি নির্মাণ কাজ ২০১১ সালের মাঝামাঝিতে শুরু হয়ে ২০১২ সালের জানুয়ারিতে শেষ হয়। ভাস্কর্যের মূল স্থাপনায় রয়েছে একজন নারীসহ চার বীর মুক্তিযোদ্ধার নজর করা বিপ্লবী ভঙ্গিমা। যা দর্শনার্থীদের মুক্তিযুদ্ধে পুরুষের পাশাপাশি নারীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দেয়।

মূল ভাস্কর্যের চারপাশ উঁচু বেদিতে ঘেরা। বেদির চারদিক শৈল্পিক কারুকার্যখচিত। পোড়ামাটির আচরে তুলে ধরা হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতি ও পাক সেনাদের বর্বরতার চিত্র। আরো রয়েছে যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থিরচিত্র। এক কথায় মুক্তিযুদ্ধের গৌরব গাঁথা ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয় এই ভাস্কর্যটি।

প্রকাশভঙ্গীর সরলতা, গতিময়তা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার তেজস্বী প্রকাশের জন্য এই ভাস্কর্যটি অনবদ্য।

বিকেল হলেই তারুণ্যের আড্ডা বসে অদম্য বাংলার পাদদেশে। পড়ন্ত বিকেলের নিস্তেজ সূর্য এক সময় দিগন্তে হেলে পরে, কিন্তু তেজস্বী ভঙ্গিমায় অদম্য বাংলা সর্বদা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে তার নিজ ভঙ্গিমায়।

প্রজন্মনিউজ২৪/খতিব

একাত্তরের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি শত্রু সেনাদের পরাজিত করে আমরা পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশ। ত্রিশ লক্ষ শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত বিজয় আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। আমরা লাভ করেছি একটি নিজস্ব মানচিত্র ও পতাকা। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর ঠিকানা।

নতুন প্রজন্মের কাছে স্বাধীনতার চেতনাকে ধারণ ও জাগ্রত করার লক্ষ্যে দক্ষিণবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্যতম স্থাপত্য নিদর্শন অদম্য বাংলা ভাস্কর্য। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে অদম্য বাংলা ভাস্কর্যটি।

স্থপতি শিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল অনন্য দক্ষতায় মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ দিক সমূহের শৈল্পিক রূপ প্রদান করেছেন। প্রায় ২৩.৫ ফুট লম্বা ভাস্কর্যটি নির্মাণ কাজ ২০১১ সালের মাঝামাঝিতে শুরু হয়ে ২০১২ সালের জানুয়ারিতে শেষ হয়। ভাস্কর্যের মূল স্থাপনায় রয়েছে একজন নারীসহ চার বীর মুক্তিযোদ্ধার নজর করা বিপ্লবী ভঙ্গিমা। যা দর্শনার্থীদের মুক্তিযুদ্ধে পুরুষের পাশাপাশি নারীর স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের ইঙ্গিত দেয়।

মূল ভাস্কর্যের চারপাশ উঁচু বেদিতে ঘেরা। বেদির চারদিক শৈল্পিক কারুকার্যখচিত। পোড়ামাটির আচরে তুলে ধরা হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতি ও পাক সেনাদের বর্বরতার চিত্র। আরো রয়েছে যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থিরচিত্র। এক কথায় মুক্তিযুদ্ধের গৌরব গাঁথা ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয় এই ভাস্কর্যটি।

প্রকাশভঙ্গীর সরলতা, গতিময়তা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার তেজস্বী প্রকাশের জন্য এই ভাস্কর্যটি অনবদ্য।

বিকেল হলেই তারুণ্যের আড্ডা বসে অদম্য বাংলার পাদদেশে। পড়ন্ত বিকেলের নিস্তেজ সূর্য এক সময় দিগন্তে হেলে পরে, কিন্তু তেজস্বী ভঙ্গিমায় অদম্য বাংলা সর্বদা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে তার নিজ ভঙ্গিমায়।


প্রজন্মনিউজ২৪/খতিব

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন



আরো সংবাদ