প্রকাশিত: ২৯ অগাস্ট, ২০২২ ০৩:৪৭:২৮
চীনে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ ও খরা। গত কিছুদিন যাবৎ চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সিচুয়ান প্রদেশে চলছিলো বিদ্যুৎ সংকট। রবিবার (২৮ আগস্ট) দেশটিতে তাপমাত্রা কমে দাঁড়ায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে জার্মানি সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ছয় দশকের মধ্যে এই অঞ্চলে সবচেয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ চলেছে। গরম থেকে বাঁচতে মানুষ দিনরাত এসি চালিয়েছেন। এর ফলে বিদ্যুৎ সংকট দেখা দেয়। রবিবার তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও ভয়ংকর খরা পরিস্থিতির এখনো উন্নতি হয়নি। বন্ধ হয়ে গেছে কল কারখানা, অন্ধকার হয়ে আছে সাবওয়ে। ঘরবাড়ি আর অফিসগুলোও ডুবে থাকছে আঁধারে। দীপ্তি হারিয়েছে ৮ কোটি মানুষের এ জনপদের আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলো।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্যুৎ-সংকট এখনো কাটেনি। বিদ্যুৎ-সংকটের সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়েছে শিল্পকারখানা গুলোতে। এর প্রভাব ধীরে ধীরে পুরো দেখেই পড়বে।
স্বাভাবিক সময়ে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ পুরো চীনকে বাঁচিয়ে রাখে। দেশটির মোট জলবিদ্যুতের ৩০ শতাংশ উৎপাদন হয় এখানে। কিন্তু সেচুয়ানে বিদ্যুৎ সংকটের ফলে অন্য অঞ্চল থেকে বিদ্যুৎ এখানে আনতে হচ্ছে। এর ফলে টয়োটা, ফক্সকন-সহ একাধিক সংস্থা বন্ধ আছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনে।
নদীতে পানি না থাকায় প্রত্যক্ষভাবে খরার প্রভাব পড়েছে সিচুয়ান প্রদেশের জলবিদ্যুৎ-কেন্দ্রে। এখন প্রথমে ছোট ও মাঝারি সংস্থাকে বিদ্যুৎ দেয়া হচ্ছে। তারপর বড় সংস্থাকে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
প্রজন্মনিউজ২৪/ইজা
গাজা: বিমান হামলায় বেঁচে যাওয়া বালকের প্রাণ গেল সাহায্য নিতে গিয়ে
গরমে অতিষ্ঠ খুলনাবাসী; প্রয়োজন ছাড়া বের হন না কেউ
আমদানির অনুমতির পর চালের দাম বৃদ্ধি
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার জন্য একমাত্র দায়ী নেতানিয়াহু: এরদোগান
মেয়ের বাসায় ঈদ করতে এসে লাশ হয়ে ফিরলেন মা
সাংবাদিক মুশফিকুল আনসারিকে হয়রানি, নিন্দা সিপিজের
সিলেটে বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট
তীব্র জ্যামের শংকায় ছুটি শেষের আগেই ঢাকামুখী মানুষের ঢল
গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারে শেষ মুহুর্তে ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত ক্রেতা বিক্রেতা