প্রকাশিত: ১৭ অগাস্ট, ২০২২ ১১:৩১:২২
অনলাইন ডেস্ক: বুধবার (১৭ আগস্ট) সকালে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
রিফাত চ্যানেল ২৪-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদের ছোট ভাই।
এর আগে গত ২০১৪ সালে এ মামলায় হাইকোর্টের রায় বহাল রেখে রায় দেন আপিল বিভাগ। ওই সময় আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দিয়েছিলেন। তবে তারা রিভিউ করলে মামলাটি ফের আপিল শুনানির জন্য পাঠায় আপিল বিভাগ।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা ছিলেন শামছু হাবিব বিদ্যুৎ, রুমান কার্জন, মানিক ও রাসেল কবীর। এ ছাড়া ওমর ফারুক রাসেলকে খালাস দেন আপিল বিভাগ।
১৯৯৭ সালের ১৭ জানুয়ারি ইফতার করানোর কথা বলে রিফাতকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরদিন মহাখালীর রিফাত জাহাদ হোটেলের পেছনে রেললাইনে তার মরদেহ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় ১৮ জানুয়ারি তার আরেক ভাই মো.ইসমাইল হোসেন ক্যান্টনমেন্ট থানায় ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরের বছরের ৭ জানুয়ারি ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২০০৭ সালের ২১ জুন বিচারিক আদালত ৮ জনের যাবজ্জীবন দণ্ড দিয়ে রায় দেন।
এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের পর ২০১০ সালের ১০ নভেম্বর হাইকোর্ট ৫ জনের সাজা বহাল রেখে তিনজনকে খালাস দেন। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন, সরফরাজ, তাজউদ্দীন ও সেলিম খান।
হাইকোর্টে সাজাপ্রাপ্তরা আপিল করলে বুধবার আপিল বিভাগ সবাইকে খালাস দিলেন।
প্রজন্মনিউজ২৪/এমআরএ
নিখোঁজের ২ দিনপর, স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ট্রাফিক পুলিশের প্রতি সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন আইজিপি
আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ থাকবে : কাদের
আমাদের মান-ইজ্জতে হামলা হয়েছে, সাবধান হয়ে যাও
সরকার হজযাত্রীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর : ধর্মমন্ত্রী
আশ্চর্য প্রশ্ন বাবার থাকাটাই কেন গুরুত্বপূর্ণ
প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ