প্রকাশিত: ১৪ জুন, ২০২২ ০৩:৫২:৩৫
নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের নামে প্রতিদিন চাঁদা উত্তোলন করা হয়। এ চাঁদা তোলা হয় কাঁচপুর মোড়ের পুলিশ বক্সকে ঘিরে বসা অবৈধ স্থাপনাগুলো থেকে।
সে টাকা থেকে ৩ লাখ টাকা মাসে যায় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) পকেটে। এমন তথ্য জানান টাকা উত্তোলন করা দু’জন ব্যক্তি। তবে বিষয়টি অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত ওসি।
সরেজমিনে সেখানে গিয়ে দেখা যায়, কাঁচপুর মোড়ে পুলিশ বক্সকে ঘিরে গড়ে উঠেছে শতাধিক অবৈধ দোকানপাট, স্থাপনা।
অবৈধ স্থাপনাগুলোর আড়ালে ঢেকে গেছে পুলিশ বক্স। স্থাপনার কারণে পুলিশ বক্সই দেখা যাচ্ছেনা এখন। এসব দোকান বসাতে সহযোগিতা করেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। সেই দোকানগুলো থেকে নিয়মিত চাঁদা উত্তোলন করা হয়। সেই চাঁদা স্থানীয় প্রভাবশালীদের পাশাপাশি যায় কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেনের পকেটে।
এমনটাই দাবি করেছেন সেখানে অস্থায়ী স্থাপনার মালিকরা এবং চাঁদা উত্তোলন করা ব্যক্তিরা। অনুসন্ধানে জানা যায়, নজরুল ইসলাম ও মনির হোসেন নামে দু’জন ব্যক্তি নিয়মিত এ স্থাপনাগুলো থেকে চাঁদা উত্তোলন করেন। দু’জন সরাসরি বলে থাকেন- এ টাকা ওসিকে দিতে হয়, আর তাই এ টাকা তোলা লাগে। টাকা না দিলে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। আর নিয়মিত চাঁদা দেওয়া হলে দোকান থাকে বহাল তবিয়তে।
বিষয়টি জানতে চাইলে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ওসি নবীর হোসেন বলেন, এটি তো আমাদের জায়গা না যে আমাকে টাকা দিতে হবে। এটি সড়ক ও জনপদের জায়গা। তারা বিষয়টি বলতে পারবে।
প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, আমাদের জায়গা যেহেতু নয়, সেহেতু কেন আমার নাম আসবে? আমি বিষয়টি বুঝতে পারছিনা।
প্রজন্মনিউজ২৪/মনিরুল
জবিতে র্যাগিং ও যৌন হেনস্থার অভিযোগে ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় কাতার প্রবাসী বাংলাদেশি নিহত
আয়কর রিটার্ন : মোবাইল রিচার্জের হিসাব রাখছেন কি?
ডলার বুকিং নিয়ে ‘ভয়’ নয় : বাংলাদেশ ব্যাংক
কোন বয়সে ঠিক কী পরিমাণ ভিটামিন ডি খাওয়া জরুরি
শাজাহানপুরে দক্ষিন পারতেখুর বিদ্যালয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতি, নেই পড়ালেখার পরিবেশ
সংস্কৃতি বিনিময়ে চীনে পিপল টু পিপল এক্সচেঞ্জ ফেস্টিভ্যাল অনুষ্ঠিত