প্রকাশিত: ২১ মে, ২০২২ ০২:৪০:৩৬
বগুড়ায় চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ ৮৮ দশমিক ৬ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে গেছ। এতে ঘরবাড়ি, গাছপালা, আম-কাঁঠালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শনিবার (২১ মে) ভোর বেলা এই কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়।
এদিকে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে তার বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত পুরো জেলায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন। ফলে জেলায় শুরু হয়েছে দুর্ভোগ, বিশেষ করে শহরে জীবনযাত্রা থমকে আছে।
বগুড়া জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ কমকর্তা মোঃ আজাহার আলী জানান, গত দুই রাতে প্রবল ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সংবাদ পাওয়া গেছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, সেগুলোর তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।শনিবার দুপুর পর্যন্ত উপজেলা পর্যায়ের ক্ষতির তালিকা পাওয়া যায়নি। হাতে পেলে নির্দিষ্ট করে বলা যাবে।
নেসকো বগুড়া বিদ্যুৎ বিতরণ-৩-এর নির্বাহী প্রকৌশলী জুলফিকার আলী তালুকদার বলেন, গত দুই রাতে আমাদের পুরো এলাকায় ২৫টি খুঁটির ক্ষতি হয়েছে। শুক্রবার রাতের ক্ষতি পুরোপুরি স্বাভাবিক না করতেই শনিবার ভোরে আবার প্রবল ঝড় হয়। এতে খুঁটির সঙ্গে বিভিন্ন স্থানে তার বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেগুলোর মেরামতকাজ চলতেছে, কাজ শেষ হলেই শহরে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হবে।
বগুড়া আবহওয়া অধিদপ্তরের পর্যবেক্ষক মোঃ সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া জানান, শনিবার ভোর ৪টা থেকে ৪টা ৪ মিনিটে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ৮৮.৬ কিলোমিটার বেগে ভয়ে গেছে। যা এ বছরের চলতি মৌসুমের এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গতিবেগ। তা ছাড়া এই ঝড়ে ৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আজ দিনের বেলায় বগুড়ায় আরও বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানান তিনি।
প্রজন্মনিউজ২৪/জাহিদ
বন্যার পর ঘন কুয়াশার প্রকোপে আরব আমিরাত
চুয়াডাঙ্গায় সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের ভেতর গভীরতম হামলা হিজবুল্লাহর
ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির পাকিস্তান সফরের কারণ কী
‘নিজের জীবন নিয়ে খুব ভয় হয়’, সড়কে অবস্থান নেয়া স্কুলশিক্ষার্থী
পথচারীদের জন্য ‘কুলিং স্পেস’ তৈরির চেষ্টাও চলছে : বুশরা আফরিন
টিউবওয়েলে উঠছে না পানি, গ্রামাঞ্চলে খাবার পানির তীব্র সংকট
তীব্র দাবদাহে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ আদায়