ইভিএমে ভোট দিতে সমস্যা হচ্ছে নারীদের 

প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারী, ২০২২ ১১:১১:৪৮

ইভিএমে ভোট দিতে সমস্যা হচ্ছে নারীদের 

 

নিউজ ডেস্ক: ভোটার আইডির সাথে ফিঙ্গার প্রিন্ট না মেলায় বন্দর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে অনেক চেষ্টা করেও ভোট দিতে পারেননি অনেক। ভোট না দিয়েই ফিরে যেতে হয় তাদের। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ ইভিএমে ভোট নেওয়ার কারণেই তারা ভোট দিতে পারেনি।  

নারায়নগঞ্জ সিটির বন্দর গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা চার হাজার ১২৯ জন। সবাই নারী ভোটার। এখানে ১০ টি বুথে ভোট হচ্ছে। বেলা দশটা পর্যন্ত প্রতিটি বুথে ২২ থেকে ২৬ ভোট পড়েছে। অনেকের ইভিএমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মিলছে না ।

লুৎফা ও ফাতেমা নামে দু'জন বয়স্ক ভোটার ফিঙ্গারপ্রিন্ট না মেলায় ভোট না দিয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। কুলসুম নামে একজন বয়স্ক ভোটার প্রায় ১০ মিনিট চেষ্টার পর ভোট দিতে সক্ষম হন।
 
বন্দর গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রের একটি বুথের সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা সালাউদ্দিন কাউসার বলেন, ইভিএম সব ভোটারের জন্য নতুন একটি বিষয়। এজন্য ভোট দিতে দেরি হচ্ছে। তার বুথে দুই ঘন্টায় ভোট পড়ছে মাত্র ২২টি। এভাবে চলতে থাকলে সমস্ত ভোটার ভোট দিতে পারবেন কিনা সেটা নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

আরেকজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার বলেন, বয়স্ক ভোটারদের ক্ষেত্রে এ সমস্যাটা বেশি হচ্ছে। বয়সে নবীনদের ফিঙ্গার দিতেই তা সহজেই মিলে যাচ্ছে।

২২ নম্বর ওয়ার্ডের ঝুড়ি প্রতীকে সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী ইসরাত জাহান খান অভিযোগ করেন, প্রতিদ্বন্দী খান মাসুদের সমর্থকেরা প্রতিটি মোড়ে মোড়ে জটলা বেঁধে দাঁড়িয়ে থেকে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে অনেক ভোটারকে সেধে জোর করে টাকা-পয়সা দিচ্ছে।

অবশ্য খান মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, এখানে যত জন প্রার্থীর সবচেয়ে টাকা কম আমার। আমি যদি এভাবে টাকা দেই, তাহলে তারা তো ধনী। তারা দিচ্ছে না কেন।


প্রজন্মনিউজ২৪/ মিঠুন হাসান

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন



আরো সংবাদ














ব্রেকিং নিউজ