প্রকাশিত: ১২ মে, ২০২১ ১২:৪০:০৯ || পরিবর্তিত: ১২ মে, ২০২১ ১২:৪০:০৯
চট্টগ্রামে স্ত্রী মাহমুদা খানম (মিতু) হত্যায় স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে গ্রেফতার দেখানো হয়নি। নতুন মামলা হলে বাবুল আক্তার এক নম্বর আসামি হবেন। তারপর তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদার।
বুধবার (১২ মে) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। বনজ কুমার মজুমদার বলেন, বাবুল আক্তারকে আজ গ্রেফতার দেখানো হবে এবং আগের মামলা ফাইনাল রিপোর্ট দেবে পুলিশ। মিতুর বাবা বাদী হয়ে বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে মামলা করবেন। এজাহার প্রস্তুত করা হয়েছে।
পিআইবি প্রধান বলেন, মিতু হত্যায় আজ আগের মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হবে, যে মামলার বাদী ছিলেন বাবুল আক্তার নিজেই। এরপর আজ পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা হবে। বাবুল আক্তার গ্রেফতার না। নতুন মামলা হলে বাবুল আক্তার এক নম্বর আসামি হবেন।
তারপর তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে, মঙ্গলবার (১১ মে) আগের মামলার বাদী হিসাবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আইন অনুযায়ী বাদীকে গ্রেফতার করা যায় না। রাতে পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা বলেন, মঙ্গলবার মিতু হত্যা মামলার বাদী বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পিবিআইতে ডাকা হয়েছিল।
জিজ্ঞাসাবাদে পিবিআই স্ত্রী হত্যায় বাবুলের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে তদন্তকারী দল। তাই তাকে পিবিআই হেফাজতে রাখা হয়েছে। মামলার তদন্তের বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে খুন হন মাহমুদা খানম মিতু। ওই সময় এ ঘটনা দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচিত হয়।
ঘটনার সময় মিতুর স্বামী পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার অবস্থান করছিলেন ঢাকায়। ঘটনার পর চট্টগ্রামে ফিরে তৎকালীন পুলিশ সুপার ও মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
প্রজন্মনিউজ২৪/ মামুন
অনুমতি ব্যতীত টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগে বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
সিলেটে পুলিশের অভিযানে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২
ঢাবির ২৩-২৪ সেশনে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের কর্ণধার নূর মোহাম্মদ আবু তাহের গ্রেপ্তার
ঢাবির চারুকলা ইউনিটে পাশের হার ১১.৭৫ শতাংশ
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার