প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল, ২০২১ ১০:৫৪:০৫
চলতি মৌসুমে তরমুজের পাইকারি দোকানগুলোতে ভালো বিক্রয় থাকলেও এখন নেই। ফলে ব্যবসায়িরা দোকান ভর্তি তরমুজ নিয়ে অলস সময় পার করছেন। এভাবে কঠোর লকডাউন অব্যাহত থাকলে তরমুজ বিক্রেতারা বড় ধরনের লোকসানে পড়তে পারেন এমন শঙ্কায় রয়েছে।
কাঁচামাল মজুদ করারও কোনো সুযোগ নেই। তরমুজ যা কেনা ছিল লকডাউনের পর থেকে ক্রেতা কমে যাওয়ায় তরমুজ বিক্রি করতে পারেননি। আগেভাগেই তরমুজ খেত কিনে বিপাকে পড়েছি। বিক্রি করে উঠতে পারলে ভালো। না হয় লোকসানের বোঝা বহন করতে হবে বলে এই তরমুজ ব্যবসায়ী জানিয়েছেন।
করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় সারা দেশে চলছে লকডাউন। তাই ঘর থেকে লোকজন বাইরে বের হচ্ছে না। ফলে স্থানীয় বাজারগুলোতে তরমুজের চাহিদাও কমে গেছে। ফলে তরমুজ ব্যবসায়ীরা লোকসানের শঙ্কায় রয়েছেন।, একটি উপজেলায় ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হয়েছে। ফলনও ভালো হয়েছে। লকডাউনের আগেভাগেই চাষিরা খেতের তরমুজ বিক্রি করে দিয়েছেন। ওই সময় তারা দামও ভালো পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে খুচরো বিক্রেতারা জানান, লকডাউনের কারণে যানবাহনের খরচ বেড়ে গেছে, তাই এ সময়টাতে তরমুজ কিনে খরচ মিটিয়ে তা বিক্রি করতে হয় চড়া দামে। আর সেই দামের করাণেই হয়েতা ভোক্তা পর্যায়ে তেমন একটা আগ্রহ নেই তরমুজের প্রতি।
ক্রেতারা বলছেন, গত সপ্তাহের ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজির তরমুজ বর্তমানে ৬০-৭০ টাকা। যেখানে পিস হিসাবে ক্রয় করতেন ১২০ থেকে ১৬০ টাকা। সেখানে চলমান লকডাউনের শুরুতেই তরমুজের দাম উঠে যায় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।
প্রজন্মনিউজ২৪/শাওন
অনুমতি ব্যতীত টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগে বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
সিলেটে পুলিশের অভিযানে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২
ঢাবির ২৩-২৪ সেশনে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের কর্ণধার নূর মোহাম্মদ আবু তাহের গ্রেপ্তার
ঢাবির চারুকলা ইউনিটে পাশের হার ১১.৭৫ শতাংশ
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার