প্রকাশিত: ০৭ মার্চ, ২০২১ ১১:৩৬:৫৪ || পরিবর্তিত: ০৭ মার্চ, ২০২১ ১১:৩৬:৫৪
মোবাইলে প্রেম, তার পর দুই পরিবারের সম্মতি ছাড়াই বিয়ে এবং এর চার মাস পর মিতু খাতুন (২০) নামের এক তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করল বগুড়ার শেরপুর থানা পুলিশ। গতকাল শনিবার পুলিশ লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়ায় শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের ফুলজোড় গ্রামে স্বামীর বাড়ির একটি শয়নকক্ষ থেকে মিতুর লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ফুলজোড় গ্রামের হাকিম খানের ছেলে জুবায়ের খানের সঙ্গে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে টাঙ্গাইল জেলার সদর উপজেলার মিজানুর রহমানের মেয়ে মিতু খাতুনের পরিচয় হয়। কথা বলতে বলতে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। চার মাস আগে উভয় পরিবারের সদস্যদের না জানিয়ে পালিয়ে বিয়ে করেন তারা।
পরবর্তী সময়ে ছেলের পরিবার মেনে নিলেও মিতুর পরিবার মেনে নেয়নি। বিষয়টি নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতবিরোধ দেখা যায়। অশান্তি নেমে আসে পরিবারে। এরই একপর্যায়ে শুক্রবার দুপুরে খাবার খেয়ে মিতু শয়নকক্ষের দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন। চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা পরও ঘুম থেকে জেগে না উঠায় স্বামীর পরিবারের লোকজন তার নাম ধরে একাধিকবার ডাকাডাকি করেন। কিন্তু কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মিতুকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করেন।
এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হয়েছে বলে শেরপুর থানার ওসি জানান।
প্রজন্মনিউজ২৪/লিংকন
সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত
রায়পুরে উপজেলা প্রশাসনের আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
আইপিএল জুয়াড়ি সন্দেহে চারজন গ্রেফতার
চোরের হামলায় স্বামী- স্ত্রী আহত, মামলা হলেও গ্রেফতার হয়নি আসামী!
রাজধানীর বনশ্রীতে আবাসিক ভবনে আগুন
খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিল : শেখ হাসিনা
সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী আর নেই
গাজা: বিমান হামলায় বেঁচে যাওয়া বালকের প্রাণ গেল সাহায্য নিতে গিয়ে