প্রকাশিত: ০৮ নভেম্বর, ২০২০ ০১:০০:৩৬
কার্তিকের শেষ দশকে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। মাত্র দু’দিনের ব্যবধানে কমেছে তাপমাত্রা। রাত ও দিনের তাপমাত্রার ব্যবধান বাড়ায় আবহাওয়ার সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতেও কষ্ট হচ্ছে অনেকের। গতকাল শনিবার সকালে রাজধানীতে তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীতের ধরনও এবার অনেকটা ভিন্ন। দিনে গরম, রাতে শীত।
শীতের আগমনের এই সময়টিতে ছেলে-বুড়ো সবাইকেই বাড়তি সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জন্য অতিরিক্ত সতর্কতার পাশাপাশি বেশ কিছু বিষয়ে আগে থেকেই সচেতনও থাকতে হবে। রাস্তার ধুলাবালু থেকে রক্ষা পেতে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। অন্য দিকে শিশুদের সর্দি-কাশির বিষয়েও বাবা-মাকে বাড়তি পরিচর্যার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকেই মূলত শীতের আগমনী বার্তা পৌঁছে গেছে সব খানে। শহরের তুলনায় গ্রামে শীত বেশি। গতকাল সকালে রাজধানীতে আগের দুই দিনের তুলনায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। গতকাল ভোর ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ০২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্য দিকে দিনে অর্থাৎ বেলা ২টায় এই তাপমাত্রা ছিল ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ দিন ও রাতের তাপমাত্রায় বেশ ফারাক। দিনে গরম পড়লেও রাতে বেশ ঠাণ্ডা পড়ছে।
এ দিকে শীতের এই আগমনী বার্তার সাথে সাথে ঠাণ্ডাজনিত রোগ-বালাইয়েরও প্রকোপ বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় শিশু ও বয়স্কদের নিয়ে বাড়তি সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। এক সপ্তাহ আগেও গরমে দুর্ভোগ ছিল সবার। কিন্তু এখন ক্রমেই শীতের আগমন ঘটছে। এই শীত মৌসুমে নানা বয়সী মানুষের নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। শীতে সর্দি, কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, চর্মরোগ ও বাতব্যথা অন্য সময়ের তুলনায় বেড়ে যায়।
আসন্ন শীত সামনে রেখে ইতোমধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছেন কাপড় ব্যবসায়ীরা। রাজধানীর বঙ্গবাজার, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা গত কয়েক দিন ধরে শীতের কাপড় মজুদ করতে শুরু করেছেন। গত দুই দিন ধরে টুকটাক বিক্রিও হচ্ছে। ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলা থেকে গরম কাপড়ের চাহিদাপত্র আসছে বলে জানিয়েছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাস থেকেই দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হ্রাস পাবে।
গণস্বাস্থ্য সমাজভিত্তিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ফিজিওলজি বিভাগের প্রভাষক ডা: ফরিদুল আলম জানান, শীতে শিশু ও পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের প্রতি বাড়তি যত্ন নিতে হবে। বিশেষ করে শিশুদের ঠাণ্ডা লাগনো যাবে না। কুসুম গরম পানিতে গোসল দিতে হবে। রাতে গরম কাপড় পরাতে হবে। এ ছাড়া শীতকালীন ফল পরিবারের সবাইকেই বেশি করে খেতে হবে। তিনি আরো জানান, শীতের শুরুর এই সময়টিতে স্বাভাবিকভাবেই শিশুরা সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হতে পারে। তাই আগেভাগেই তাদের ব্যাপারে বাড়তি সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই।
প্রজন্মনিউজ২৪/হাবিব
ইতিহাসে যেদিন ৩০ শে ফেব্রুয়ারি এসেছিল
মুসল্লীদের ভিড়ে সরগরম বিশ্ব ইজতেমা ময়দান
শুরু হচ্ছে জুগার “১ম দাবা প্রতিযোগিতা-২০২৩”
জাবিতে পটুয়াখালী জেলা ছাত্র কল্যাণ সমিতির নেতৃত্বে রিজন - রিসান
গ্রহাণু থেকে সবচেয়ে বড় নমুনা নিয়ে ফিরল নাসার ক্যাপসুল
জবিতে রবীন্দ্র প্রয়াণ দিবস পালিত
হিজরি নববর্ষের গুরুত্ব ও মহররম মাসের তাৎপর্য
জাবিসাসের নতুন কমিটির দ্বায়িত্ব গ্রহন ও প্রাক্তনদের বিদায় সংবর্ধনা
Severity: Notice
Message: Undefined index: category
Filename: blog/details.php
Line Number: 417
Backtrace:
File: /home/projonmonews24/public_html/application/views/blog/details.php
Line: 417
Function: _error_handler
File: /home/projonmonews24/public_html/application/views/template.php
Line: 199
Function: view
File: /home/projonmonews24/public_html/application/controllers/Article.php
Line: 87
Function: view
File: /home/projonmonews24/public_html/index.php
Line: 315
Function: require_once