প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর, ২০২০ ০৪:৩৭:৪২ || পরিবর্তিত: ৩০ অক্টোবর, ২০২০ ০৪:৩৭:৪২
আলুর দামে নিম্নআয়ের মানুষ চোখে ‘অন্ধকার’ দেখছেন। বাজারে গিয়ে তারা এখন এই পণ্যটি কেনা অনেকটা বাদই দিয়ে দিচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, অনেকে অন্য সবজি কিনে বাসায় ফিরছেন। আলু কিনছেন না।
অনেকে তো হাস্যরস করে বলছেন, আলুর খাদ্যগুণ তো ভাতেই আছে। তাই একসঙ্গে দুটি শর্করা খাওয়ার দরকার কী? হাস্যরস করে এই কথা তারা বললেও বাঙালির ঘরে ঘরে আলু একটি প্রধান খাদ্যপণ্য, যা প্রায় প্রতিটি তরকারিতে দিয়ে থাকেন গৃহিণীরা। এই আলুর দাম ‘নিজ গতিতে’ ছুটছে। দুই দফা সরকার এর দাম নির্ধারণ করে দিলেও বাজারে তার সেই নিজস্ব গতিই (দাম বাড়া) রয়েছে। কমছে না কোনোভাবেই।
প্রথমে খুচরা পর্যায়ে আলুর কেজি সর্বোচ্চ ৩০ এবং পরবর্তীতে ৩৫ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এখন ভোক্তাদের এক কেজি আলু কিনতে পকেট থেকে দিতে হচ্ছে মান ভেদে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। আলুর এই হাফ সেঞ্চুরিতে চরম বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষরা। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশিরভাগ খুচরা ব্যবসায়ী আলুর কেজি মানভেদে ৪৫-৫০ টাকা বিক্রি করছেন।
মধ্যবাড্ডার কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী মো. জামাল জানান, আমাদের প্রতি কেজি আলু কিনতে হচ্ছে ৪১ টাকার ওপরে। সেই আলুর মধ্যে ভালো মানেরটা ৫০ টাকা কেজি বিক্রি করছি। নিম্নমানেরটার দাম ৪৫ টাকা করে দিচ্ছি। তাছাড়া বাছাই করার সময় কিছু আলু ফেলে দিতে হয়। দোকান ও গাড়ি ভাড়া, কুলি খরচ দিয়ে আলুতে তেমন লাভ থাকে না বলে জানান তিনি।
তার কথার প্রমাণ পাওয়া যায় কারওয়ানবাজারে। এই বাজারে পাইকারি বিক্রেতারা আলুর কেজি ৪২ টাকায় বিক্রি করছেন। যদিও সরকার পাইকারি আলুর কেজি ৩০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল।
ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলামের কাছে সরকারের নির্ধারিত দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন আলু বাজারে আসতে দেরি হবে। আলুর মজুদও তেমন নেই। যে কারণে দাম একটি বাড়তি। সরকার দাম বেঁধে দিলে কী হবে। নতুন আলু না এলে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
প্রজন্মনিউজ২৪/ফরিদ
পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা
বিশ্ব বই দিবসে নিজের কক্ষেই লাইব্রেরি গড়ে তুললেন রাবি শিক্ষার্থী আকরাম
ক্রিকেটার আরিফা জাহান বিথীর ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ
আধুনিক ওয়ার্ড গঠনে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে চান সোহেল
আফ্রিকায় বাংলাদেশি বক্সারের স্বর্ণজয়
খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় বন্দি করা হয়েছে তা সর্বজনবিদিত
রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়