প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ১২:২৪:০২
গোপালগঞ্জের নিচু জলাভূমিতে ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি চাষ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। প্রতিবছরই বাড়ছে এ পদ্ধতিতে সবজি চাষ।
জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার মিত্রডাঙ্গা ও বন্যাবাড়ী গ্রাম এখন ভাসমান সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
অন্যান্য গ্রামেও শুরু হয়েছে এ পদ্ধতিতে সবজি আবাদ। এ উপজেলার অধিকাংশ গ্রামের কৃষক কুচুরিপানা দিয়ে বেড (ধাপ) তৈরি করে নানা জাতের সবজি উৎপাদন করছেন। যাতে ব্যবহার করা হচ্ছে না কোনো ধরনের কীটনাশক বা রাসায়নিক।
বন্যা সহিষ্ণু এ পদ্ধতির সবজির উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত জেলার তিন সহস্রধিক পরিবার। তারা নিজেদের সবজির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি অতিরিক্ত সবজি বিক্রি করে বাড়তি উপার্জন করছেন। ফলে সংসারে এসেছে স্বচ্ছলতা ও স্বাচ্ছন্দ্য।
গোপালগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ড. অরবিন্দ কুমার রায় বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের কৃষি হুমকির মুখে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রতিনিয়ত আমাদের কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদ একটি টেকসই পদ্ধতি।
এ পদ্ধতিতে যদি সবজিসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদন করা যায়, তাহলে কৃষিতে ঘাটতি কমবে। গোপালগঞ্জে ভাসমান পদ্ধতিতে সবজি ও মসলা উৎপাদন খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এতে উৎপাদন ব্যয় কম, লাভও বেশি। বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল নষ্ট হয় না। এতে এ অঞ্চলের কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। প্রতি বছরই ভাসমান পদ্ধতিতে চাষাবাদে ঝুঁকছেন এ জেলার কৃষক। আর বাড়ছে এ পদ্ধতিতে আবাদ।
প্রজন্মনিউজ২৪/জহুরুল
সিলেট নগরীর আইনশৃঙ্খলা মনিটরিং সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে, উদ্বোধনকালে সিসিক মেয়র
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের প্রকাশক গ্রেপ্তার
রোজাদারের জন্য হাদিসে যেসব সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে
নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত