প্রকাশিত: ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ০২:৫৫:৫৩
ইরানের প্রভাবশালী সেনা কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলেমানির মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকেও হত্যা করতে চেয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিসের বিরোধিতায় এ পরিকল্পনা কার্যকর করতে পারেননি তিনি।
ইরানের প্রভাবশালী সেনা কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলেমানির মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকেও হত্যা করতে চেয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু সাবেক মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেমস ম্যাটিসের বিরোধিতায় এ পরিকল্পনা কার্যকর করতে পারেননি তিনি।
মঙ্গলবার ফক্স নিউজকে এক সাক্ষাৎকারে এ কথা স্বীকার করেছেন ট্রাম্প। অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চাইলে তাকে (আসাদ) সরিয়ে দিতে পারতাম, ম্যাটিস এর বিরুদ্ধে ছিলেন।’
চলতি বছরের শুরুতেই (৩ জানুয়ারি) ইরাকের বাগদাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা করে ইরানের প্রভাবশালী নেতা ও ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্সের কমান্ডার মেজর জেনারেল কাসেম সোলেমানিকে হত্যা করে যুক্তরাষ্ট্র।
এর পরপরই মার্কিন সম্পদে হামলা চালিয়ে কঠোর প্রতিশোধ নেয়ার ঘোষণা দেয় মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যমের এক রিপোর্টে বলা হয়, কাসেম সোলেমানিকে হত্যার জেরে ইরান মার্কিন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে চেয়েছিল।
এ নিয়ে সোমবার রাতে এক টুইটে ট্রাম্প হুমকি দিয়ে বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে সোলেমানি হত্যার প্রতিশোধ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরান কোনো ধরনের হামলা চালালে তার জবাবে এক হাজার গুণ বেশি মাত্রার হামলা চালানো হবে।’
সিরিয়ায় ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট আসাদের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া বিক্ষোভে তাকে উৎখাতে যুদ্ধ করা বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে সামরিক সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পাল্টা আসাদকে সহায়তায় ২০১৫ সালে যুদ্ধে জড়িয়ে যায় রাশিয়া।
এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে রাজধানী দামেস্কের কাছেই খান সেইখুন এলাকায় ভয়াবহ রাসায়নিক হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার দায় আসাদের ওপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র ও তার ইউরোপীয় মিত্র দেশগুলো।
এ সময় আসাদকেও হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন ট্রাম্প। এ সম্পর্কিত একটি রিপোর্ট প্রকাশ ট্রাম্প তা পুরোই অস্বীকার করেন। এমনকি এটাও বলেন, ‘আসাদকে হত্যার ব্যাপারে কোনো আলোচনাই হয়নি।’
খাশোগি হত্যাকাণ্ডে জাতিসংঘের তিরস্কার-সমালোচনা : সৌদি নাগরিক ও ওয়াশিংটন পোস্টের কলামিস্ট জামাল খাশোগির নির্মম হত্যাকাণ্ডে সৌদি আরব সরকারকে তিরস্কার করেছে জাতিসংঘ। সেই সঙ্গে ও নজিরবিহীন মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় কঠোর সমালোচনা করেছে সংস্থাটি।
নিউইয়র্কে মঙ্গলবার সংস্থার সদর দফতরে মানবাধিকার কাউন্সিলে ২৯টি সদস্য দেশের এক যৌথ বিবৃতিতে খাশোগি হত্যাকাণ্ডের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে এর নিন্দা জানানো হয়।
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ২০১৮ সালের অক্টোবরে খাশোগিকে নির্মমভাবে হত্যা করে একদল ঘাতক। তুরস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক তদন্ত প্রতিবেদনে এ হত্যার পেছনে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের হাত রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।
প্রজন্মনিউজ২৪/সাখাওয়াত
ভোট দিতে গিয়ে শুনলেন তিনি মারা গেছেন, নিরাশ হয়েই ফিরলেন বৃদ্ধা
ইরানে হামলার পর নাগরিকদের ইসরায়েল ছাড়তে বলল অস্ট্রেলিয়া
মুস্তাফিজকে কেন পুরো আইপিএল খেলতে দিচ্ছে না বাংলাদেশ
কণ্ঠের সুরক্ষায় ঝাল-তৈলাক্ত খাবার পরিহারের পরামর্শ
৩টি ড্রোন ধ্বংস করল ইরান, নিরাপদে আছে ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনা
আগামীকাল ফিটনেস পরীক্ষা, থাকছেন কি সাকিব?
ফরিদপুরে মন্দিরে আগুন, এলাকাবাসীর পিটুনিতে নিহত ২
ঈদের আমেজ কাটেনি বাজারে, ফাঁকা ঢাকাতেও দাপট গরু-খাসির