রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে

প্রকাশিত: ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ১১:৫৩:২১ || পরিবর্তিত: ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০ ১১:৫৩:২১

রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে

রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ হওয়া সত্ত্বেও গত দুই মাসে পাট খাত থেকে রফতানি আয় বড় আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশ পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে ১৯৫.৪ মিলিয়ন ডলার এনেছে। এই সংখ্যাটি এক বছর আগের এই সময়ের চেয়ে ৫০ শতাংশ বেশি।
গত অর্থবছরে ৮৮২ দশমিক ৩ মিলিয়ন ডলারে পণ্য রফতানি করে সংকটে পড়া চামড়া খাতকে পেছনে ফেলে তৈরি পোশাকের পরের স্থান দখল করে নিয়েছে পাট খাত। গত অর্থ বছরে চামড়া রফতানি হয়েছিল ৭৯৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলারের।
দেশে করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে রেকর্ড হয়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে রফতানি খাতও। ২০২০-২১ অর্থবছরে গত কয়েক মাসে পাট ও পাটজাত দ্রব্য রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে গেল অর্থবছরে তৈরি পোশাকসহ বড় সব খাতের রফতানি আয়ে ধস নামলেও পাট ও পাটজাত পণ্যের রফতানি আয়ে বরাবরই দেখা গেছে উল্টো চিত্র।


বাংলাদেশ পাট স্পিনারস অ্যাসোসিয়েশনের জেনারেল সেক্রেটারি শহীদুল করিম বলেন, করোনা মহামারির মধ্যে গত দুই মাসে পাট রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া কাঁচা পাট ও পাটজাত দ্রব্য থেকে রফতানি আয়ও বাড়ছে।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট মাসে বিভিন্ন পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ ৬ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এর মধ্যে ১৯৫ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার এসেছে পাট ও পাট পণ্য রফতানি করে।
প্রজন্মনিউজ২৪/জহুরুল

 

পাঠকের মন্তব্য (০)

লগইন করুন



আরো সংবাদ














ব্রেকিং নিউজ