শনিবার দূতাবাসের ফেসবুক পেজে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় অনেকেই বাহরাইন থেকে স্বাস্থ্যগত কারণে এবং পারিবারিক জরুরী প্রয়োজনে দেশে ফিরতে চেয়েছিলেন। একইভাবে বাংলাদেশে যেসব প্রবাসী আটকা পড়েছেন তারাও বাহরাইনে ফিরে আসতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। সে প্রেক্ষিতে দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলে যারা প্রয়োজনীয় সকল তথ্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই পাঠিয়েছেন, তাদের একটি তালিকা প্রস্তুত করে দূতাবাস বাহরাইন এর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।
বাহারাইন সরকার এদেশের ইমিগ্রেশন আইন ও বিধি অনুযায়ী সেই তালিকাটি অনুমোদন করলেই অনুমোদিত তালিকার মধ্যে যারা থাকবেন, তাদের সাথে দূতাবাস যোগাযোগ করবে এবং টিকেট কাটার পরামর্শ দিবে।
সে লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমানের দুটি বিশেষ ফ্লাইট আগামী ২২ জুন ও ২৬ জুন তারিখে যাত্রা করবে। অপর দিকে বাংলাদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি যাদের ভিসার মেয়াদ চলতি মাসে শেষ হওয়ার পথে তাদেরকে গুরুত্ব দিয়ে একই বিমানে বাংলাদেশ থেকে বাহরাইনে আসার সুুযোগ রয়েছে। যারা আসবেন তাদের জন্য বিমান ভাড়া নির্ধারিত হয়েছে সর্বসাকুল্যে ৪২,০০০ হাজার টাকা। আর যারা বাহরাইন হতে বাংলাদেশে ফিরবেন, তাদের জন্য বিমান ভাড়া হবে সর্বসাকুল্যে ৩৫,০০০ হাজার টাকা। যাদের সাথে যোগাযোগ করা হবে,তারা বিমানের টিকেট কাটা সহ অন্যান্য প্রস্তুতি, যেমন করোনাভাইরাস পরীক্ষা, ইত্যাদি শেষ করার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। এছাড়া বাংলাদেশ ও বাহরাইনের কোন অফিসের মাধ্যমে অতিরিক্ত কমিশন না দিয়ে টিকেট ক্রয় করা যাবে তা যথাসময়ে সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
projonmonews24/maruf