২০১৬ সালে এই গ্রহটি চিলির HARPS (High Accuracy Radial Velocity Planet Searcher)–এ একটি স্পেক্টোগ্রাফের ভিত্তিতে আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানীরা। তার পর থেকে এই গ্রহের তথ্যানুসন্ধান চলছেই। আর বিজ্ঞানীরা বলছেন, আশার কারণ দেখছেন তাঁরা। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, পৃথিবী সূর্যের যত কাছে, Proxima b গ্রহটি তাঁর নক্ষত্রের তার থেকে কুড়ি গুন কাছে আছে। তবে এর তলের তাপমাত্রা পৃথিবীর তাপমাত্রার সমান বলেই মনে করেন বিজ্ঞানীরা।
আর সেই কারণেই তাদের আশা, হতে পারে Proxima b–তে জল রয়েছে। তার মানে থাকতে পারে প্রাণও। তবে আশঙ্কার কথাও রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, Proxima b গ্রহটি যে নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণ করে, সেটি থেকে বিপুল পরিমাণ তেজস্ক্রিয় রশ্মি গ্রহের দিকে ধেয়ে আসে। একথা ঠিক, সূর্য থেকেও একাধিক রশ্মি পৃথিবীর দিকে আসে, কিন্তু সেখানে এই রশ্মির পরিমাণ পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ৪০০ গুণ বেশি। যার ফলে প্রাণ কী ভাবে সেখানে রক্ষা পাবে, সেটাও একটা প্রশ্ন। সূত্র : নিউজ এইটটিন।
projonmonews24/maruf