প্রকাশিত: ০৯ মে, ২০২০ ১১:২৫:০৩
চট্টগ্রামে হু হু করে বাড়ছে মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ। গতকাল বৃহস্পতিবার একদিনেই জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯ নারী-পুরুষ। এর মাঝেই আগামী ১০ মে থেকে শপিংমলগুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তে আতঙ্ক চেপে বসেছিল নগরবাসীর মনে। তবে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেননি। নগরের প্রায় সব বড় শপিংমল ও দোকান মালিক সমিতি রোজায় তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে একমত হয়েছেন। তারা বলছেন, ‘জীবন বাঁচলেই জীবিকা।’
শুক্রবার বিকেলে এ বিষয় নিশ্চিত করেন চট্টগ্রামের পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী মিমি শপিং সেন্টার মালিক সমিতির সভাপতি মো. জাকির হোসেন। বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমরা অনেক ভেবেছি, দোকানের মালিকদের সঙ্গেও কথা বলেছি। জানি তারা ভালো নেই, দুই মাসের বেশি সময় ধরে মার্কেট বন্ধ। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা মেনে সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।
‘আমরা যদি ১০ তারিখ (মে) মার্কেট খুলি, তারপর কয়দিন খোলা রাখতে পারব— সেটাই প্রশ্ন। যতই বলা হোক না কেন, ঈদ-বাজারে কোনোভাবেই সামাজিক দূরত্ব রক্ষা করা সম্ভব হবে না। শুরুতেই দোকানিরা করোনায় আক্রান্ত হয়ে যাবেন। পরে তারাই ক্রেতাদের সংস্পর্শে এসে পুরো চট্টগ্রাম শহরে রোগটা ছড়িয়ে দেবেন। তাই আমাদের এই কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। জীবন বাঁচলেই জীবিকা। আমি না বাঁচলে, পরিবার না বাঁচলে, সে টাকা খাবে।
তিনি আরও বলেন, নগরের বেশির ভাগ শপিং সেন্টার ঈদের আগে না খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যবসায়ী সমিতিগুলো। শুক্রবার বিকেলে নগরের বিভিন্ন শপিং সেন্টারের দোকান মালিক সমিতি ও ব্যবসায়ী সমিতির সম্মিলিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রজন্ম নিউজ/ নুর
ফুলকুঁড়ি আসর খুলনা মহানগরী শাখায় চৌকসদের নিয়ে ইফতার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
সিলেটে সর্বজনীন পেনশন স্কীমের উদ্বোধন
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
বাংলা কলেজের ছাত্র না হয়েও তারা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি
গণতন্ত্রের আন্দোলন ন্যায়সঙ্গত, এ আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হবো : মির্জা ফখরুল
তালাকের হার গ্রামে বেশি, বড় কারণ পরকীয়া
রোজাদারের জন্য হাদিসে যেসব সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে