প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল, ২০২০ ০৩:১৯:১৬
১৯৭৬ সালে নির্মিত ‘আর-রিসালাহ’ তথা ‘দ্য ম্যাসেজ’ ছবিটি পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত। চলচ্চিত্রটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সা. এর জীবনীভিত্তিক এক ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র। ৩ ঘণ্টা দৈর্ঘ্যের এ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছিলেন সিরীয়-মার্কিন পরিচালক মুস্তফা আক্কাদ।
ইতিহাস অবিকৃত থাকলেও সিনেমাটি মূলত সাহাবাদের বানোয়াট চরিত্র উপস্থাপনের কারণেই সমালোনার মুখে পড়ে। ছবিটি নির্মাণ হয়েছিলো আরবি এবং ইংলিশ এই দুটি ভাষাতেই।
২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া- দ্যা মেসেঞ্জার অব গড নিয়ে ভালোই সমালোচনা হয়েছে। ছবিটি আলোচিত হবার বিপরিতে সমালোচিতই হয়েছে বেশ। নির্মাণকালীন সময় থেকেই চলচ্চিত্রটি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কারণ ‘দ্য ম্যাসেজ’ সহ অন্যান্য ইসলামি চলচ্চিত্র এবং ধারাবাহিকে যেরকম রাসুলের নিকটাত্মীয়দের না দেখানোর প্রথা প্রচলিত আছে, সেটি ভঙ্গ করে এই চলচ্চিত্রে রাসুল সা. এর মা আমিনা, দুধ-মা হালিমা, চাচা আবু তালেবসহ ঘনিষ্ঠ প্রায় সবাইকেই দেখানো হয়েছে।
এমনকি, বালক রাসুল সা. এর শুধুমাত্র চেহারা ছাড়া পুরো অবয়ব দেখানো হয়েছে ছবিটিতে।
ইসলাম নিয়ে চরম বিদ্বেষের সিনেমাও হয়েছে। আর সেই সব সিনেমার জন্য পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে পরিচালককে। যেমন ‘ইনোসেন্স অব মুসলিম’ নামের একটি সিনেমার কথাই বলা যায়। স্যাম বেসাইল নামে এক আমেরিকান ইহুদি এর ডিরেক্টর। সে শ খানেক ইহুদিদের কাছ থেকে কয়েক মিলিয়ান ডলার তুলে সিনেমাটা বানিয়েছে। বি-গ্রেড সিনেমা-কোন এক্টিং নেই।
হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কমেডি। আরো জঘন্যভাবে তাকে উপস্খাপন করা হয়েছে। সারাবিশ্বে তোলপাড় হয়ে যায়। পরিচালককে জেল খাটতে হয়।
এছাড়াও, ইরানে নির্মাণ হয়েছে বেশ কিছু ইসলাম ধর্ম নিয়ে সিনেমা। যেমন ‘সেইন্ট ম্যারি’, ‘দ্যা মেসিআহ’, ‘আব্রাহাম- দ্যা ফ্রেন্ড অব গড’, ‘দ্যা কিংডম অব সোলোমান’, ‘দ্যা ফেইথফুল ডে’, ‘হি হু সেইড নো’।
প্রজন্মনিউজ২৪/নুর
পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা
বিশ্ব বই দিবসে নিজের কক্ষেই লাইব্রেরি গড়ে তুললেন রাবি শিক্ষার্থী আকরাম
পটুয়াখালীর বাউফলে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
বোরহানউদ্দিন উপজেলায় ভোটার স্মার্ট কার্ড বিতরণ
ক্রিকেটার আরিফা জাহান বিথীর ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ
পদ্মায় গোসলে নেমে একসঙ্গে নিখোঁজ ৩ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আধুনিক ওয়ার্ড গঠনে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে চান সোহেল
বান্দরবানের তিন উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে ইসি