প্রকাশিত: ০৭ এপ্রিল, ২০২০ ১০:০৪:৪৯
তিনি আরও জানান, প্রজননকালে পুরুষ মাছ স্ত্রী মাছের পেটে আঘাত করে। একপর্যায়ে স্ত্রী মাছ ডিম ছেড়ে দেয়। পুরুষ মাছ ওই ডিমের ওপর শুক্রাণু ছেড়ে দেয়। এতে ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়। অনেক সময় নিষিক্ত ওই ডিম পরিণত মাছে খেয়ে ফেলতে পারে। তাই ডিমগুলো পুকুরের অলাদা স্থানে রেখে যত্ন নিলে তা থেকে পোনা উৎপন্ন হবে।
শ্রীপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আশরাফুল্লাহ জানান, ফেব্রুয়ারি থেকে মধ্য মার্চ মাসে এরা প্রজনন করে। প্রতিটি মাছ ২-৩ হাজার ডিম দেয়। ডিমসহ কচুরিপানাগুলো পুকুরের পানিতে আলাদা করে হ্যাচিং নেটের ভেতরে রাখা হয়। এর ৭২ ঘণ্টা পর ডিমগুলো ফুটে পোনা তৈরি হয়।
তিনি জানান, এক কেজি ওজনের প্রতিটি মাছ ৩-৪ হাজার টাকা। ২০-৩০ দিন বয়সী পোনা মাছ ২শ’ থেকে ১ হাজার টাকা বিক্রি হয়। ১ বছর বয়সী মাছ প্রজননক্ষম হয়। খাওয়ার চেয়ে অ্যাকুরিয়ামে পালনের জন্য এ মাছের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
প্রজন্মনিউজ২৪/সবুজ
গাজা: বিমান হামলায় বেঁচে যাওয়া বালকের প্রাণ গেল সাহায্য নিতে গিয়ে
মাদক ব্যবসার মূল হোতা সোর্স শহীদ ধরা ছোঁয়ার বাইরে
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার জন্য একমাত্র দায়ী নেতানিয়াহু: এরদোগান
শাওয়ালের ৬ রোজা রাখার সহজ পদ্ধতি
টেকনাফের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী নুরুল আলম মোজাহিদের হাতে সাংবাদিকতার কার্ড
সাংবাদিক মুশফিকুল আনসারিকে হয়রানি, নিন্দা সিপিজের