রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মন্ত্রিসভা ও রিপোর্ট অনুবিভাগ) মো. আব্দুল বারিক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘তবে বৈঠকে যাদের এজেন্ডা আছে, শুধু সেই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবরা থাকবেন। করোনার এই প্রেক্ষাপটে বৈঠক ঘিরে সব ধরনের সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা গণভবনই নেবে।’
মন্ত্রিসভা হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম। সাধারণত প্রতি সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কিংবা সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করে থাকেন। মন্ত্রিসভার সদস্যরা বৈঠকে উপস্থিত থাকেন।
দেশে করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়া এবং এর সংখ্যা বাড়তে থাকলে জনসমাগম হয় এমন সব ধরনের ধর্মীয়, সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। মুজিববর্ষ উপলক্ষে ২২ ও ২৩ মার্চ জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন হওয়ার কথা থাকলেও তা স্থগিত করা হয়।
পরে ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করে সরকার। বন্ধ করে দেয়া হয় সব ধরনের গণপরিবহনও। পরে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে ছুটি ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
প্রজন্মনিউজ২৪/সবুজ