প্রকাশিত: ০৪ এপ্রিল, ২০২০ ০৬:৫৭:৩৮
করোনা ভাইরাসে (কভিড-১৯) বিপর্যস্ত সারা বিশ্ব। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সব মহাদেশেই। আক্রান্তের সংখ্যা ১১ লাখের বেশি। এখন পর্যন্ত মারা গেছে ৫৯ হাজারের বেশি মানুষ। যত দিন যাচ্ছে, মৃত্যুর মিছিল তত দীর্ঘ হচ্ছে। তবে চাইলেই সামাল দেওয়া যেত করোনার এই আঘাত, থামানো যেত মৃত্যুর মিছিল। এমনটাই বলছেন মার্কিন বুদ্ধিজীবী, চিন্তাবিদ ও লেখক নোয়াম চমস্কির।
গত ২৮ মার্চ ক্রোয়েশিয়ার দার্শনিক ও লেখক সার্কো হর্ভাটের সঙ্গে অনলাইনে মহামারি পরবর্তী বিশ্বের অবস্থা কেমন হবে—এটি নিয়ে আলাপ হয় নোয়াম চমস্কির। স্বেচ্ছা-আইসোলেশনে থাকা চমস্কি তখন এসব কথা বলেন।
চমস্কি বলেন, বিশ্বের অনেকের কাছে এই ভাইরাস সম্পর্কে আগে থেকেই ছিল অনেক তথ্য। কিন্তু সময়মতো সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়ায় এবং উদাসীনতা দেখানোয়, এখন যা হওয়ার তা হয়েই গেছে। এ কথার পর নোয়াম চমস্কি হুঁশিয়ার করে বলেছেন, করোনার মহামারি শেষে বিশ্বের সামনে দুটি বড় চ্যালেঞ্জ থেকে যাবে, একটি পারমাণবিক যুদ্ধ আর অন্যটি বৈশ্বিক উষ্ণতা।
নোয়াম চমস্কি বলেন, ‘চাইলে করোনা মহামারি ঠেকানো যেত, এটি ঠেকানোর মতো তথ্য ছিল। প্রকৃতপক্ষে, ২০১৯ সালের অক্টোবরে, এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ঠিক আগে, যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপকভাবে ধারণা হয়েছিল যে এটা মহামারি আকারে ছড়াতে পারে।’
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন ও জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর হেলথ সিকিউরিটির যৌথ উদ্যোগে করা ‘ইভেন্ট ২০১’ নামে এক গবেষণার বরাত দিয়ে চমস্কি এই দাবি করে বলেন, ‘এই মহামারির সম্ভাব্য আবির্ভাবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় ধরনের স্বার্থ জড়িত ছিল।’
চমস্কি বলেন, সত্যিকার অর্থে এটা মোকাবিলায় আসলে কিছুই করা হয়নি। ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থা, যা আসন্ন বিপদের কথা জানত, তাদের অবহেলার কারণেই করোনা সংকট এতো জটিল হয়ে পড়েছে।
প্রজন্মনিউজ২৪/নুর
বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
নোয়াখালীতে ১২ সড়ক নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম
তালাকের হার গ্রামে বেশি, বড় কারণ পরকীয়া
সিমান্তে পানি নিষ্কাশনের রাস্তা বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ
১৯ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে পবিপ্রবি
ঈশ্বরদী জংশনে সাহরিতে ট্রেন যাত্রীদের পকেট কাটলো দোকানিরা
ইসলামের ইতিহাসে প্রথম বিজয় ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ