আসুন একটি শিশুর হাসি ফুটতে সাহায্য করি


সাত বছরের  ছোট্ট শিশু আকরাম হোসেন। প্রতিদিন সকালে সহপাঠিদের সাথে ছুটে যেতো বিদ্যালয় আঙ্গীনায়। গত বছরের শুরুতে কয়েক সপ্তাহ বিচরণ করেছে শিক্ষাঙ্গনে। আজ তার সেই চঞ্চলতা নেই। সারা বাড়ি মাতিয়ে রাখতো যে শিশুটি আজ তার মুখে নেই হাসি।

ছোট্ট এই শিশুর শরীরে হয়েছে অস্ত্রপচার। ইনফেকশন সারাতে দেওয়া হয়েছে ৮টি কেমো থেরাপি। অপারেশন পরবর্তী ব্যথায় কাতর আকরামের চোখে মুখে অজানা আশংকার ছাপ। টানা নয় মাস হাসপাতালে হাসপাতালে ছেলের চিকিৎসা করাতে গিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ি  হোসেন আলীও সর্বস্ব শেষ করে আজ চার লক্ষাধিক টাকা ঋণগ্রস্ত।  

চিকিৎসকদের পরামর্শমতে আকরামকে দ্বিতীয় দফায় অপারেশন করতে হবে। উন্নত চিকিৎসার জন্য ভর্তি করতে হবে মহাখালী ক্যান্সার হাসপাতালে। সেখানে আকরাম এখন বাড়িতেই জীবনের যবনিকার হিসাব কষছে। অসহায় বাবা হোসেন আলী কিস্তির টাকা, মা আছমা বেগম বহু কষ্টে ছেলের পথ্য আর দুবেলা দুমুঠো আহার যোগাতে ব্যস্ত।  

চোখে মুখে অন্ধকার দেখা হতভাগা বাবা-মা এখন নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলা ছাড়া ছেলের জন্য কিছুই করতে পারছেন না। এমন অবস্থায় হৃদয়বান মানুষের সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরী। আপনাদের একটু সহযোগিতাই ফুটতে পারে আকরামের মুখে হাসি। ফিরে আসতে পারে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার ইদিলপুর গ্রামের হোসেন আলী-আছমার ঘরে শান্তি।

সহযোগিতা পাঠাতে যোগাযোগ করুন: ০১৭৬২৬১৬৬৫৮  (ছেলের বাবা) । সহযোগিতা পাঠানোর জন্য হিসাব নম্বর: মো: হোসেন আলী, সঞ্চয়ী হিসাব নং- ০১০০০৭৯৩৮৯৮৭৫, জনতা ব্যাংক লিমিটেড, আউশনারা শাখা, মধুপুর, টাঙ্গাইল।

প্রজন্মনিউজ২৪/ মামুন