প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারী, ২০২০ ০৬:২০:০২
নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মরকেল কার্যত পরিবারের সঙ্গে বিদ্রোহ করেছেন। তারা জ্যেষ্ঠ সদস্যদের সঙ্গে কোনও ধরনের আলোচনা না করেই পরিবার ছেড়েছেন। এমনকি মেগান রানীর অনুমতি না নিয়েই কানাডা চলে গেছেন, জানিয়েছেন সিএনএন।
ব্রিটিশ রাজপরিবারের একটি ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্যপ্রতিষ্ঠান আছে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শেয়ার বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থের একটি ফিক্সড ডিপোজিট আছে। যা শত বছরের বেশি সময় ধরে ভোগদখল করছেন রাজপরিবারের সদস্যরা। হ্যারি ও মেগানও এই ব্যবসার অংশীদার।
একটি সূত্র বলছে এই দম্পতি পরিবার ছাড়লেও নিজেদের হোল্ড করা স্টকগুলো ছেড়ে দিচ্ছেন না। এটি তারা উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। তবে রানী এলিজাবেথ দ্বিতীয় যদি চান, তবে তাদের এই উত্তরাধিকার খর্ব করতে পারেন।
শুধু বাণিজ্য থেকে সুবিধা নয়, ব্রিটিশ রাজপরিবারের এই দম্পতি অন্য আরও কিছু আর্থিক ভাতা, সুবিধা পান। হ্যারি পান রয়্যাল এয়ারফোর্স থেকে ভাতা, পেনসন এবং রেশনের অর্থ। খেতাব ত্যাগের পরে তিনি আর এগুলো পাবেন কিনা সে বিষয়টি নিশ্চিত নয়।
প্রজন্মনিউজ২৪/ সজীব
পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা
বিশ্ব বই দিবসে নিজের কক্ষেই লাইব্রেরি গড়ে তুললেন রাবি শিক্ষার্থী আকরাম
পটুয়াখালীর বাউফলে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু
বোরহানউদ্দিন উপজেলায় ভোটার স্মার্ট কার্ড বিতরণ
ক্রিকেটার আরিফা জাহান বিথীর ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ
পদ্মায় গোসলে নেমে একসঙ্গে নিখোঁজ ৩ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আধুনিক ওয়ার্ড গঠনে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে চান সোহেল
বান্দরবানের তিন উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে ইসি