প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর, ২০১৯ ১১:৪৪:৪৪
মো:হোসাইন আজাদ গাইবান্ধাঃ সকালে ঘাসের ডগায় কুয়াশা ভেজা শিশির মুক্তো কণা জানান দিচ্ছে শীতের। শীতের আমেজ শুরু হওয়ার আগেই গাইবান্ধায় লেপ-তোষক তৈরির ধুম পরেছে। ক্রেতারা ভিড় জমাতে শুরু করেছেন লেপ-তোষকের দোকানে। আর তাই লেপ-তোষক তৈরিতে বেশ ব্যস্ত সময় পাড় করছেন গাইবান্ধার কারিগররা।
গাইবান্ধা শহরের টেনিস কমপ্লেক্সের সামনে লেপ-তোষক প্রস্তুতকারী বিভিন্ন দোকানে সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, মালিক-শ্রমিকরা লেপ-তোষক তৈরির বেশ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। লেপ-তোষকের দোকানগুলোতেও বাড়ছে ক্রেতার আনাগোনা। লেপ তৈরির অর্ডারও দিচ্ছেন অনেকে।
কারিগর আলমগীর হোসেন জানান, দিন যতই গড়াচ্ছে শীতের প্রকোপ ততই বেশি বাড়ার আশংকায় উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ নতুন নতুন লেপ তৈরি করছে। বছরের অন্যান্য সময় বেচাকেনা কম হলেও শীত মৌসুমে বিক্রি কয়েক গুণ বেড়ে যায়। প্রতিদিন গড়ে ১০-১২ টি লেপ তৈরির অর্ডার পাচ্ছেন বলে জানান তিনি।
অন্য আর এক ব্যবসায়ী রহিম মিয়া বলেন, এ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে প্রচুর লেপ-তোষক তৈরির অর্ডার পাচ্ছি। কাজ সামাল দিতে অতিরিক্ত কারিগর রেখে দিয়েছি। চেষ্টা করছি সাধ্যমতো সঠিক সময়ে গ্রাহকদের কাছে পণ্য ডেলিভারি দিতে। অর্ডার নেওয়ার পাশাপাশি অগ্রিম কিছু লেপ, বালিশ ও তোষক বানিয়ে রেখেছি। সেগুলো রেডিমেট হিসেবে বিক্রি করে থাকি।
তিনি জানান, মজুরি হিসেবে বালিশ প্রতি পিস ৮০ টাকা, লেপ ২৫০-৩০০ টাকা ও তোষক ৩০০-৩৫০ টাকা হারে নেওয়া হচ্ছে।
কারিগর সাজেদুল ইসলাম বলেন, কাজের চাপ বাড়ায় কারিগরদের চাহিদাও বেড়েছে। এখন প্রতিদিন ১ হাজার টাকা মজুরি পাচ্ছি। শীতের তীব্রতা বাড়লেও কাজের চাপ আরও বাড়বে তখন মজুরিও বাড়বে। এভাবেই শীতকে স্বাগত এবং শীতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন গাইবান্ধার সর্ব শ্রেণীর মানুষ ও লেপ তোষক ব্যবসায়ীরা।
প্রজন্মনিউজ২৪/রেজাউল
অনুমতি ব্যতীত টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অভিযোগে বশেমুরবিপ্রবি প্রকল্প পরিচালক সাময়িক বরখাস্ত
গুচ্ছ গ্রামের এক পুকুরে ধরা পড়ল ১০০ ইলিশ
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের কর্ণধার নূর মোহাম্মদ আবু তাহের গ্রেপ্তার
বাংলা কলেজের ছাত্র না হয়েও তারা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি
ময়মনসিংহে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত তিন
গণতন্ত্রের আন্দোলন ন্যায়সঙ্গত, এ আন্দোলনে আমরা বিজয়ী হবো : মির্জা ফখরুল
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য আবারও খারাপ, পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকেরা