প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর, ২০১৯ ০৬:৪৮:০৬
যখনই আমাদের কোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য ঐক্যের প্রয়োজন হয়, তখনই অসাধারণ সাড়া পড়ে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘দেশের মূল লক্ষ্য সামনে রেখে যখনই আমরা ঐক্য গড়ার চেষ্টা করি, তখনই কালো টাকা দিয়ে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করা হয় এবং সাম্প্রদায়িক বিভাজনকে সামনে আনা হয়।’
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট আয়োজিত ‘নির্বাচন কেন্দ্রিক সংকট সমাধানে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন ও প্রাসঙ্গিকতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. কামাল এসব কথা বলেন।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ এই নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রকে জনগণের নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। আমাদের অর্থনীতি আরও গতিশীল করে, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে দেশের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার যে পদক্ষেপগুলো রয়েছে, সেগুলো আমরা অবশ্যই নেব।’
তিনি বলেন, ‘যখন আমরা ঐক্যের ডাক দিয়েছি, তখন মানুষ সরকারের বিভিন্ন নেতিবাচক চেষ্টা প্রত্যাখান করেছে এবং জনগণের মধ্যে ঐক্য গড়ে উঠেছে। এ ঐক্যের মধ্য দিয়ে যতগুলো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়েছে, আমরা সেটা করেছি। এবারও সেটা করতে হবে। ঐক্যের ডাক গ্রামে, গ্রামে নিয়ে যান, যাতে জনগণ সত্যিকার অর্থে ক্ষমতার মালিক হিসেবে নিজের ভূমিকা রাখতে পারে।’
ড. কামাল আরও বলেন, ‘জনগণ এটাও বোঝে যে, অনৈক্য থাকলে সন্ত্রাস-দুর্নীতি হয় এবং দেশের ক্ষতি হয়। অতএব আমরা এখন মনে করি, যে ঐক্যের ডাক আমরা দিয়েছি, সেখানে সাড়া পড়েছে। এ ঐক্য আরও সুসংহত করে দেশকে জনগণের নিয়ন্ত্রণে আনব।’
এ আর শিকদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, সহ-সভাপতি তানিয়া রব, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. রেজা কিবরিয়া, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রধান আবু লায়েস মুন্না প্রমুখ।
প্রজন্মনিউজ২৪/নাবিল
বন্যার পর ঘন কুয়াশার প্রকোপে আরব আমিরাত
আগামী বছর এসএসসি পরীক্ষা হবে পাঁচ ঘণ্টা
বৃষ্টির জন্য ‘সালাতুল ইসতিসকা’র অনুমতি দেয়নি ঢাবি প্রশাসন
ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে ছবি শেয়ার করতে পারবেন
গাজার অর্ধেক জনসংখ্যা ‘অনাহারে’ : জাতিসঙ্ঘ
ইউপি চেয়ারম্যানরা পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারের তালিকা চান হাইকোর্ট
চুয়াডাঙ্গায় সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের ভেতর গভীরতম হামলা হিজবুল্লাহর