বর্তমানে পাটকল ২০৯ টি


পাট হলো বাংলাদেশের সোনালী ফসল ।এ সোনালী ফসল বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশেষ ভুমিকা রাখে।২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে এ খাত রফতানি আয়ের লক্ষমাত্ত্রা ধরা হয় ১০৮ কোটী ৫০ লক্ষ মার্কিন ডলার সেখান থেকে জুলাই আগষ্ট মাসের রফতানি আয়ের লক্ষমাত্ত্রা ধরা হয় ১৮কোটী ৩১ লক্ষ ডলার । তার বিপরীতে অর্থ হয় ১৩ কোটি ১১ লক্ষ ডলার।

পাট দিয়ে তৈরী হচ্ছে ব্যাগ, শাড়ী, জুতা,স্যান্ডেল, বিছানার চাদর পর্দা সোফার কভার,কার্পেট এবংআরো নানা ধরনের পণ্য ।পাটখড়ি দিয়ে কাগজ ও তৈরী হয়।গ্রামে পাটখড়ী জ্বালানী হিসেবে ব্যবহূত হয় এবং অনেক দরীদ্র চাষী পাটখড়ি দিয়ে বাড়ির বেড়া তৈরী করে থাকে ।বাংলাদেশে সর্বপ্রথম পাটকল স্থাপন হয় ১৯৫১ সালে ।আর ১৯৭১ সালে পাটকল ছিল ৭৩ টি আর এখন ২০৯ টি।এসব মিলের শ্রমিক সংখ্যা বর্তমানে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৭০১ জন।

পাট শিল্প যদি সরকার উদ্দেগ নেয় তাহলে তাহলে দেশের পাট শিল্প রপ্তানীতে এগিয়ে যাবে দেশের অর্থনীতি ভুমিকা।আমাদের দেশে পাট শিল্প শ্রমিকদের জীবন-যাপন যদি উন্নত হয় তাহলে তারা কাজ করতে উৎসাহ পাবে।আমাদের দেশে পাট শ্রমিকদের পরিবার নিম্নবৃত্ত।তাদের বেতন কাঠামো খুব নিম্মমানের।ফলে তাদের প্রধান সমস্যা থেকেই যায়।

প্রজন্মনিউজ২৪/ওসমান