প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর, ২০১৭ ১০:০৮:৪৫
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সাথে বৈঠক করার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আগামী ২২ অক্টোবর বাংলাদেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য বিএনপির শীর্ষ এক নেতা।
নভেম্বরে ফেরার পরিকল্পনা থাকলেও মূলত সুষমা স্বরাজের সাথে ২৩ অক্টোবর বৈঠকের সিডিউল পাওয়ার পরই বিএনপি নেত্রী তার ফেরার তারিখ পরিবর্তন করে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন।
বিএনপির ওই নেতা বলেন, আগামী ২২ অক্টোবর এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তিনি বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দিবেন। ফেরার পথে সংযুক্ত আরব আমিরাত বিমানবন্দরে যাত্রা বিরতিতে দেশটির প্রবাসী বিএনপি নেতাদের এক প্রতিনিধিদলের সাথে দেখা করবেন।
তিনি আরও বলেন, যেকোন মূল্যে নির্বাচনে অংশ নেয়ার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ভারতের সাথে লবিংয়ে মনোনিবেশ করেছেন বেগম জিয়া। ২০১৯ সালের নির্বাচনে যেনো সকল দল অংশ নিতে পারে এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা হয় এজন্য বর্হির্বিশ্বের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করবে বিএনপি।
এদিকে, বেশ কয়েকটি মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার ব্যাপারে বিএনপি চেয়ারপারসনের মনোভাব বা প্রতিক্রিয়ার ব্যাপারে যুক্তরাজ্য বিএনপির এই নেতা জানান, ' ওইসব মিথ্যা মামলা নিয়ে তিনি বিচলিত নন। মামলাগুলো তিনি আইনগতভাবে মোকাবেলা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন। ইতিমধ্যে যুক্তরাজ্য বিএনপির উদ্যোগে লন্ডনে এসব মিথ্যা মামলার বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ জুলাই চোখের চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান বেগম জিয়া। ৩ মাসের বেশি সময় লন্ডনে থাকলেও বেগম জিয়া ব্রিটেনের নেতা-কর্মীদের নিয়ে এখনো কোন সভা করেননি।
যাওয়ার আগে সভা করার সম্ভাবনাও নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির এই শীর্ষ নেতা। তবে যাওয়ার আগে যুক্তরাজ্য বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সাথে একটি সৌজন্য সাক্ষাতের ব্যবস্থা হতে পারে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক স্কুলে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
মৌলভীবাজারে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম সহ আটক ১৩
আজ ২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
দেশটা এখন আওয়ামী মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে : মির্জা ফখরুল
ইরানে হামলার পর নাগরিকদের ইসরায়েল ছাড়তে বলল অস্ট্রেলিয়া
মুস্তাফিজকে কেন পুরো আইপিএল খেলতে দিচ্ছে না বাংলাদেশ
খিলগাঁওয়ে পরিত্যক্ত ঘরে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ, পুলিশের ধারণা হত্যা
কণ্ঠের সুরক্ষায় ঝাল-তৈলাক্ত খাবার পরিহারের পরামর্শ
৩টি ড্রোন ধ্বংস করল ইরান, নিরাপদে আছে ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনা