প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর, ২০১৯ ১১:৪২:২২
জন্মের সময় বা জন্মের দুই বছর বয়স পর্যন্ত যে কোন সময় শিশু সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত হতে পারে।এটি একটি স্নায়ু বিকাশজনিত সমস্যা। মস্তিষ্কের আঘাত জনিত কারনে, অক্সিজেনের অভাবে বা খিচুনির কারনে শিশু এ সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারে।
সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত শিশুর সমস্যা:-
*শক্ত বা দুর্বল মাংসপেশির কারনে হাঁটাচলায় সমস্যা।
*চলাচলে ভারসাম্যহীনতা।
*ভাষা ও যোগাযোগে সমস্যা।
*খাবার চিবোতে বা গিলতে সমস্যা।
*কিছুক্ষেত্রে বুদ্ধিগত সীমাবদ্ধতা।
*বিভিন্ন অনুভূতিজনিত সমস্যা
*শিখন প্রতিবন্ধকতা।
*আচরণগত জটিলতা।
সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত শিশুকে স্পিচ ও ল্যাংগুয়েজ থেরাপিদিলে অবস্থার উন্নতি হয়। ভলে সে ভাবের আদান প্রদান ও চাহিদা বোঝাতে দক্ষ হয়ে ওঠে। পাশাপাশি মুখগহ্বরের মাংসপেশির সঠিক ব্যয়াম ও খাবারের সময় শিশুর বসার অবস্থ্ন এবং কি পরিমানে কতটুকু ঘনত্বের খাবার মুখে দিতেহবে তার পদ্ধতিগত কৌশল শেখা যায়।
এ ছাড়া সঠিক উচ্চারন শ্বাস নিয়ন্ত্রণের ব্যায়াম ও নিয়মিত অনুশিলনের উচ্চারনগত সমস্যাও দুর করা যায়। 'সেরিব্রাল পালসিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নিরসনে মায়ের করণীয়।
*গর্ভধারনের শুরু থেকেই পর্যাপ্ত পরিমানে খাবার খেতে হবে।
*ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
*বয়স অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
*চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করা।
প্রজন্মনিউজ২৪/রেজাউল/নাজমুল
পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা
বিশ্ব বই দিবসে নিজের কক্ষেই লাইব্রেরি গড়ে তুললেন রাবি শিক্ষার্থী আকরাম
ক্রিকেটার আরিফা জাহান বিথীর ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগ
আধুনিক ওয়ার্ড গঠনে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে চান সোহেল
বান্দরবানের তিন উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে ইসি
ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসির পাকিস্তান সফরের কারণ কী
আফ্রিকায় বাংলাদেশি বক্সারের স্বর্ণজয়