প্রকাশিত: ০৯ অগাস্ট, ২০১৯ ১২:২৮:২৭
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘আমাদের এমন এক সময় ছিল যখন কার্তিক মাস আসলে দারিদ্র্যতার সঙ্গে কলেরার মতো রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়তো। শীতে প্রচণ্ড ঠাণ্ডার পাশাপাশি মানুষ ক্ষুধায় মারা গেছে। সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে এ ধরনের মৌসুমি দারিদ্র্য অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। তবে আঞ্চলিক দারিদ্র্য এখনও রয়ে গেছে, এটা বড় চ্যালেঞ্জ।’
আঞ্চলিক দারিদ্র্য নিরসনে সরকার গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলেও জানান পরিকল্পনামন্ত্রী। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাজধানীর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, ২০৩০ সালের মধ্যে দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করার লক্ষ্যে সরকার অনেকটাই এগিয়ে গেছে।
মন্ত্রী বলেন, এসডিজির লক্ষ্য অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্য দূর করতে হলে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা, সুশীল সমাজ ও ব্যক্তি খাতের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে নারীর ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দ্য হাঙ্গার প্রজেক্টের গ্লোবাল কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. বদিউল আলম মজুমদার।
এ সময় জনগণের উদ্যোগ ও তৃণমূলের প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয় বলে উল্লেখ করে বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, এসডিজি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নির্ধারিত হলেও এর বাস্তবায়ন হবে তৃণমূল পর্যায়ে। এ লক্ষ্য পূরণে জনগণের দোরগোড়ায় বিভিন্ন সেবা পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
প্রজন্মনিউজ২৪/রেজাউল
সিলেটে পুলিশের অভিযানে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ২
ঢাবির ২৩-২৪ সেশনে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সের কর্ণধার নূর মোহাম্মদ আবু তাহের গ্রেপ্তার
ঢাবির চারুকলা ইউনিটে পাশের হার ১১.৭৫ শতাংশ
পেট থেকে জীবন্ত মাছ বের করার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করলেন সেই ডাক্তার
নোয়াখালীতে ১২ সড়ক নির্মাণে ব্যাপক অনিয়ম
ড.ইউনুসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য মানহানিকর : আইনজীবী
বাংলা কলেজের ছাত্র না হয়েও তারা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি-সেক্রেটারি