প্রকাশিত: ২২ জুলাই, ২০১৯ ১১:২০:১৭
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বলছে তারা, দেশে কন্যা সন্তানের সংখ্যা বাড়াতে চায়। সেজন্যই বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও স্কিম চালু করা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই অনেক খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
দেশটির উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশী জেলার ১৩২টি গ্রামে গত তিন মাসে জন্ম নেয়নি কোনও কন্যা শিশু। সমাজকর্মীদের অভিযোগ কন্যা ভ্রুণ হত্যার কারণেই গত তিন মাসে কোন মেয়ের জন্ম হয়নি। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত তিন মাসে ওই ১৩২টি গ্রামে ২১৬টি শিশুর জন্ম হয়েছে। কিন্তু এসব শিশুর মধ্যে একটিও কন্যা শিশু নেই। এই প্রতিবেদনে জেলা প্রশাসনও বিপাকে পড়েছে।
জেলা প্রশাসক ড. আশিক চৌহান জানিয়েছেন, যেসব এলাকায় কন্যা সন্তান একেবারেই জন্ম নেয়নি কিংবা এক ডিজিটে রয়েছে, সেসব জায়গাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এলাকায় নজরদারি চালানো হচ্ছে। কারণ জানতে চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। এর পাশাপাশি এলাকায় বিস্তারিত সার্ভে করে কারণ জানার চেষ্টা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও তিনি এ বিষয়ে 'আশা'র কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। তাদেরকে এলাকায় নজরদাবি চালাতে বলেছেন। এরপর রিপোর্ট জমা দেওয়ারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই বৈঠকে গঙ্গোত্রীর বিধায়ক গোপাল রাওয়াতও উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ মাধ্যমের কাছে সমাজকর্মী কল্পনা ঠাকুর অভিযোগ করে বলেছেন, কন্যা সন্তানের জন্ম না হওয়ার অন্যতম কারণ কন্যা ভ্রুণ হত্যা। সে কারণেই এই প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তিন মাসে ১৩২টি গ্রামে কোনও কন্যা সন্তানের জন্ম হয়নি, এটা কখনও হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
এটা পরিষ্কার যে, ওই জেলায় কন্যা ভ্রুণ হত্যার ঘটনা ঘটছে। সরকার কিংবা প্রশাসন এ বিষয়ে কিছুই করছে না বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
প্রজন্মনিউজ২৪/শেখ ফরিদ
হিট স্ট্রোকে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে ছবি শেয়ার করতে পারবেন
চুয়াডাঙ্গায় সকালে ইসতিসকার নামাজ আদায়, রাতেই নামল স্বস্তির বৃষ্টি
গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের ভেতর গভীরতম হামলা হিজবুল্লাহর
বিশ্ব বই দিবস উপলক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দিতে রাবিতে 'মলাট' চালু
জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ
বিশ্ব বই দিবসে নিজের কক্ষেই লাইব্রেরি গড়ে তুললেন রাবি শিক্ষার্থী আকরাম