প্রকাশিত: ১২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১১:৩২:২৫
গত কয়েক দশক ধরেই আমরা উদ্ভাবনী বিষয়ের আকাঙ্খাগুলো প্রায় পূরণ হয়েছে। এখন পর্যন্ত আমরা অনলাইন অর্ডার ও অন-ডিমান্ড ডেলিভারি সেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে, ‘জাস্ট ক্লিক অ্যান্ড ওয়েট’ কথাটির ব্যবহার শুনতে পাচ্ছি।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক রোবটগুলোকে বর্তমানে ‘ডেলিভারির মানুষ’ হিসেবে চিন্তা করা হচ্ছে। আমরা যদি পণ্য অর্ডারের ক্ষেত্রে মিথ্যার আশ্রয় গ্রহণ না করি তাহলে এই রোবটগুলো থেকে সঠিক পণ্য সরবরাহ প্রত্যাশা করতে পারি। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ঘরের দরজায় ডেলিভারি রোবটের উপস্থিতি অনুভব করতে পারবেন।
এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে অর্ডারকারীরা যদিও সহজে তাদের পণ্যটি গ্রহণ করতে পারবেন কিন্তু সংশ্লিষ্ট খাতে যারা কাজ করছেন তারা হয়তো বেকার হবেন। এই ভিশনটি বাস্তবায়ন হলে পণ্য সরবরাহের কাজে এটিকে যথাযথ ব্যবহার করা সম্ভব হবে। সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
প্রজন্মনিউজ২৪/নিরব
টাঙ্গাইল শাড়ি বাংলাদেশেই থাকবে : শিল্পমন্ত্রী
নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ন্যান্সি পেলোসি
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার সিদ্ধান্ত জ্যামাইকার
দিনে হিটস্ট্রোকের ভয়, চাঁদের আলোয় ধান কাটছে কৃষকরা
ছয় দিনের সরকারি সফরে আজ বুধবার থাইল্যান্ড গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আগামী বছর এসএসসি পরীক্ষা হবে পাঁচ ঘণ্টা
ইন্টারনেট ছাড়াই হোয়াটসঅ্যাপে ছবি শেয়ার করতে পারবেন
গুচ্ছের হাবিপ্রবি কেন্দ্রে তিন ইউনিটে পরীক্ষার্থী ১২৩৪১ জন
বিশ্ব বই দিবস উপলক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই দিতে রাবিতে 'মলাট' চালু